More
    Homeখবরবন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালা।

    বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালা।

    মালদহ:-  বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালা। জেলা ও জেলার বাইরের ইতিহাস জানতে বঞ্চিত পড়ুয়া থেকে মালদাবাসী। এমনকি পর্যটকেরাও জেলার বহু ইতিহাস জানতে পারছেনা। দীর্ঘদিন ধরেই গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালাটি বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। আন্তর্জাতিক ঐতিহ্য দিবসের গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালাটি নিয়মিত খোলা রাখার দাবি জানালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশ। গৌড়বঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগৃহীত নানা যুগের পাথরের মূর্তি যেমন আছে,পাশাপাশি সংগৃহীত হয়েছে বাঁকুড়ার দশাবতার তাস,মুর্শিদাবাদের পটচিত্র,দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার আহ্লাদী পুতুল অথবা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে সংগৃহীত মাটির তৈরি পীরের মাজারের ঘোড়া।আছে গম্ভীরা আর ছৌয়ের মুখোশের বিস্তৃত সংগ্রহ। সীমিত পরিসরের মধ্যে পুরোটাই ছিমছাম করে গুছিয়ে রাখা।ফোল্ডার আকারে মুদ্রিত ক্যাটালগে যত্ন এবং পরিকল্পনার স্পষ্ট ছাপ।জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের অনেক বিশিষ্টজন ঘুরে গেছেন এই সংগ্রহশালা থেকে।মন্তব্য লেখার খাতাতে তাঁদের মুগ্ধতার ছাপ স্পষ্ট। আপাতত কতৃপক্ষের বিশেষ অনুমতিক্রমে আগ্রহীদের জন্য খোলা হয় এই সংগ্রহশালার দরজা।

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে,মালদা কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও লোকসংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক প্রদ্যোত ঘোষের ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে প্রাপ্ত অধিকাংশ সামগ্রী এখানে সংরক্ষিত হয়েছে। সংগ্রহশালার নামকরণ হয়েছে প্রদ্যোতবাবুর মা কবি সুনীতি ঘোষের নামে। গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক শান্তি ছেত্রী বলেন, বর্তমানে সংগ্রহশালাটির জায়গা ছোট। আমাদের পরিকল্পনা আছে নবনির্মিত ভবনের অন্তত একটি তলায় সংগ্রহশালাটি স্থানান্তরিত করবার। মালদা জেলার বহু বিশিষ্ট ও প্রবীণ গবেষক তাঁদের ব্যক্তিগত সংগ্রহ এই সংগ্রহশালায় দেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের এই শুভ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণ সহমত আছে।

    বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালা।

    MORE NEWS – Dear Lottery রাতারাতি হয়ে গেলেন কোটিপতি, অভাবনীয় এমনই ঘটনা ঘটেছে সূর্যাপুরা গ্রামের বাসিন্দা মহবুব আলম এর সাথে।

    মালদাঃ-  মাত্র ৩০ টাকায় ভাগ্য বদল।ভাগচাষী থেকে রাতারাতি হয়ে গেলেন কোটিপতি।অভাবনীয় এমনই ঘটনা ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সাদলিচক গ্রাম পঞ্চায়েতের সূর্যাপুরা গ্রামের বাসিন্দা মহবুব আলমের সঙ্গে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,সোমবার দুপুর বারোটা নাগাদ মহবুব আলম মাত্র ৩০ টাকা দিয়ে ৫ সেম লটারির টিকিট কেটেছিলেন। আর তাতেই বাজিমাত।সন্ধ্যা ছয়টার সময় রেজাল্ট বের হতেই জানতে পারেন একেবারে প্রথম পুরস্কার ১ কোটি টাকা জিতেছেন তিনি।দিন-আনা, দিন-খাওয়া মহবুব ভাগচাষী থেকে হঠাৎ করে কোটিপতি হয়ে যাওয়ায় নিরাপত্তার অভাব বোধ করছিলেন। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments