More
    Homeখবরবিচারকের আসনে এবার তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিনিধি , ইতিহাস গড়ল চুঁচুড়া মহকুমা আদালত।

    বিচারকের আসনে এবার তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিনিধি , ইতিহাস গড়ল চুঁচুড়া মহকুমা আদালত।

    Today Kolkata:- ২০২২ সালের শেষ তথা চতুর্থ লোক আদালতে শনিবার বিচারকের আসনে দেখা গেল সমাজকর্মী তথা তৃতীয় লিঙ্গের অত্রি করকে। হুগলির ত্রিবেণীর বাসিন্দা অত্রি। ত্রিবেণীর একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা তিনি। এবার তাঁকেই দেখা গেল বিচারকের আসনে। শনিবার চুঁচুড়া মহকুমা আইনি পরিষেবা সমিতির আয়োজনে চুঁচুড়া আদালতে চতুর্থ ন্যাশনাল লোক আদালত বসে। শনিবার পাঁচটি বেঞ্চে চার হাজার মামলা নিষ্পত্তির জন্য ওঠে। তিন বিচারকের সমন্বয়ে এক-একটি বেঞ্চ গঠিত হয়। এর মধ্যে প্রথম বেঞ্চে সমাজকর্মী অত্রি কর বিচারকের ভূমিকা পালন করেন। সব পক্ষের আবেদন শুনে যুক্তি বিবেচনা করে ন্যায়ের রায় দেন। লোক আদালতের কাজ শেষে অত্রি কর জানান, ”আজকের এই দিনটি আমাদের কমিউনিটির কাছে অত্যন্ত সম্মানের।

    আমি নিজে বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তর কাছ থেকে একসময় পুরস্কার গ্রহণ করেছিলাম। যাঁরা একসময় বিভিন্ন কেসের বিচার করেছেন, তাঁরাই আজ পাশে বসে আমাদের কথা শুনছেন, সম্মান দিচ্ছেন – এটা অত্যন্ত সম্মানের।” অত্রির কথায়, এখনও প্রশাসনের অনেক জায়গায় তাঁদের দেখলে অনেকে হাসাহাসি করেন। প্রশাসনিক অনেক জায়গাতেই পেশা ভেদে এবং লিঙ্গ ভেদে সম্মান নির্ভর করে। এটা যদি না হতো তবে আজ লোক আদালতে এভাবে তাঁদের ডাক পড়ত না। এদিন জেলা লোক আদালতে বিচারকের আসনে বসলেও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনকে নিয়ে সমাজের সামগ্রিক পরিস্থিতি ততটা আশাব্যঞ্জক নয়, তা মনে করেন অত্রি।

    বিচারকের আসনে এবার তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিনিধি , ইতিহাস গড়ল চুঁচুড়া মহকুমা আদালত।

    MORE NEWS – হুগলিতে ডেঙ্গুর বলি ১৫ বছরের কিশোরী, পুরসভার বিরুদ্ধে ক্ষোভ এলাকাবাসীর।

    ডেঙ্গুর মশার দংশনে মৃত‌্যু হল ১৫ বছরের এক কিশোরীর। হুগলির বৈদ্যবাটির কায়নাত পারভিন গত কয়েকদিন ধরেই জ্বরে ভুগছিল। বৈদ্যবাটি পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ওই কিশোরীকে শুক্রবার দুপুরে শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে ভরতি করা হয়। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই তার মৃত্যু হয়। শনিবার ৭৫৪৫ জনের ডেঙ্গু টেস্ট হয়েছে। ৯৪৫ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে বলেই খবর। কিশোরীর মৃত্যুর পর পুরসভার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন এলাকাবাসীরা। মৃতের মামা সঞ্জু হোসেন বলেন, ‘‘কয়েকদিন ধরেই ভাগ্নি জ্বরে ভুগছিল। ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ দেওয়া হচ্ছিল। রক্ত পরীক্ষাও করা হয়েছিল। আচমকা প্লেটলেট কমতে থাকায় শুক্রবার ভরতি করে দিয়েছিলাম। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments