More
    Homeখবরমালদা জেলার গাজোল পাঁচপাড়া সংলগ্ন মাতাইল এলাকার, টোটোর সঙ্গে বাইকের সংঘর্ষ।

    মালদা জেলার গাজোল পাঁচপাড়া সংলগ্ন মাতাইল এলাকার, টোটোর সঙ্গে বাইকের সংঘর্ষ।

    মালদাঃ- তিন মাস আগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন যুবক।নববধূকে নিয়ে তাজমহল দেখার ইচ্ছে ছিল বহু দিনের।ইচ্ছে পূরণের আগে সব শেষ। জানা গেছে টোটোর সঙ্গে বাইকের সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে যুবকের। জখম হয়েছেন আরো তিনজন। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার বিকেল পাচটা নাগাদ মালদা জেলার গাজোল পাঁচপাড়া সংলগ্ন মাতাইল এলাকার ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কে।যুবকের অকাল মৃত্যুতে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। পুলিশ সূত্রে জানা যায়,মৃত যুবকের নাম আব্দুল ওয়াহাব (২২)। বাড়ি রতুয়া-১ নং ব্লকের সামসী গ্রাম পঞ্চায়েতের ভগবানপুর গ্রামে। মৃত দেহটি উদ্ধার করে বুধবার সন্ধ্যায় থানায় নিয়ে আসে গাজোল থানার পুলিশ। আজ সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাইক চালকের নাম নবাব সিরাজউদ্দৌলা।বাড়ি হরিশ্চন্দ্রপুর-২ নং ব্লকের দৌলতপুর গ্রামে।

    গুরুতর ভাবে আহত হয়েছেন টোটো ও বাইক চালক সহ আরো একজন টোটো আরোহী। আহত তিনজনকে গাজোল গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে আশঙ্কাজনক অবস্থা দেখে ডাক্তারবাবুরা মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে দেন। পরিবার সূত্রে জানা যায়,আব্দুল ওয়াহাব পেশায় একজন টোটো মেকানিক ছিলেন। মাত্র তিন মাস আগে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। এদিন টোটোর যন্ত্রাংশ কেনার জন্য গাজোলে গিয়েছিলেন। যন্ত্রাংশ কিনে টোটোই চেপে সামসীমুখি বাড়ির আসার পথে ৮১ নং জাতীয় সড়কে উল্টো দিক থেকে আসা এক বাইক চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে টোটোটিকে ধাক্কা মারলে টোটোটি নয়ানজুলিতে পড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত হয় টোটো আরোহী আব্দুল ওয়াহাবের।

    মালদা জেলার গাজোল পাঁচপাড়া সংলগ্ন মাতাইল এলাকার, টোটোর সঙ্গে বাইকের সংঘর্ষ।

    MORE NEWS – লোন নিয়ে গাড়ি কিনে 45 হাজার টাকার চেক বাউন্স হওয়ায় শোরুমের মধ্যেই মেরে ঝুলিয়ে দিলো শোরুম কর্তৃপক্ষ।

    Today Kolkata:- বারাসাতের ছোট জাগুলিয়া বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন এস কে বাজাজের শোরুম নৈহাটি থেকে একটি গাড়ি ক্রয় করে কুড়ি দিন আগে। ফাইন্যান্স এর মাধ্যমে গাড়িটি কেনে। লোনের কিস্তি বাবদ সাদ্দাম 45000 টাকার একটি চেক দেয় কোম্পানিকে কিন্তু সেই চেকটি বাউঞ্চ হয়ে যায় তারপর সাদ্দাম কে ডেকে পাঠায় নৈহাটি শোরুম। মঙ্গলবার বিকেলে সেখানে আসে সাদ্দাম হোসেন তখন তাকে কেন চেক বাউন্স হলো এ নিয়ে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। বেধড়ক মারধর করা হয় বলে সাদ্দাম ফোন করে তার বন্ধুদের জানায়। বন্ধুদের বলে টাকা নিয়ে যেন তারা তাড়াতাড়ি এখানে আসে না হলে তাকে মেরে দেবে। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments