Today Kolkata:- ভগবানপুর 2 নম্বর ব্লকের অন্তর্গত পাঁউশী অন্ত্যোদয় অনাথ আশ্রমের কচিকাঁচারা নতুন বর্ষ কে খুবই জাঁকজমকপূর্ণভাবে বরণ করে নিল। আশ্রমের আবাসিকরা ভোরে গুরুজনদের প্রণাম করে। এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আশ্রম প্রাঙ্গণে আবাসিকরা নৃত্য, গান আবৃত্তির মধ্য দিয়ে এই দিনটিকে বরণ করে নেয়। আশ্রমের কর্ণধার বলরাম করণ বলেন নতুন বছরের সবার মনের গ্লানি মুছে যাক, সমস্ত দুঃখ দুর্দশা দুর হোক এই কামনা করেন।কচিকাঁচাদের আগামী দিনের ভালোভাবে এগিয়ে যাওয়ার বার্তা দেন। সকলের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা, ভাই বোনের মতো একসঙ্গে বড় হয়ে ওঠার কথা বলেন। সবার মঙ্গল ও সুস্থ কামনা করেন।বর্ষবরণ,বর্ষবরণ
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আশ্রমের শুভাকাঙ্ক্ষী নবীন কুমার সাহা, অদিতি রায়, ভবেশ কুমার দে ও ইলা দে। শিশুদের উদ্দেশ্যে ইনারা ভালোভাবে মানুষের মত এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেন। সবার মঙ্গল কামনা করেন ও সবার সুস্থতা কামনা করেন। অনুষ্ঠান শেষে এক ভুরিভোজে সকলে একত্রে মিলিত হয়। ভুরি ভোজের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, এঁচোড়, ফিশ পাস্তা, পনির পাসিন্দা, মাংস, চাটনি, বহরমপুরের ছানাবড়া, কোল ড্রিংস পাপড়।
বর্ষবরণ ১৪২৯।
MORE NEWS – বাঙালির চিরাচরিত ঐতিহ্য–সংস্কৃতি বাংলা নববর্ষবরণ।
Today Kolkata:- বাংলাদেশে সাড়ম্বরে নববর্ষ উদযাপিত হয়েছে। প্রখ্যাত বাঙালি গীতিকার ও সুরকার রজনীকান্ত সেনের একটি গীতিকবিতার চরণ ধার করে এবার ঢাকায় মঙ্গল শোভাযাত্রার মূল প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে, ‘নির্মল করো, মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে।’ বৈশ্বিক কোভিড-১৯ কাটিয়ে আবার জেগে উঠেছে প্রাণ। আবার বাংলায় জেগেছে প্রান্তর। সুরের মূর্ছনার মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে সাড়ম্বরে উযাপিত হলো বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্য–সংস্কৃতি বাংলা নববর্ষবরণ। সেইসঙ্গে বাড়তি ছিল মঙ্গল শোভাযাত্রায় প্রাণের উচ্ছ্বাসটাও। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পয়লা বৈশাখে রমজান মাস হওয়ায় এবারের পয়লা বৈশাখের সকালে পান্তা-ইলিশের আয়োজন হয়নি। তবে পুরোনো গ্লানি, হতাশা আর মলিনতাকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশায় নতুন বছর ১৪২৯-কে বরণ করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়। CONTINUE READING
মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে, কেএলও সংগঠন ছেড়ে আসা প্রাক্তন এক সদস্য।