Today Kolkata:- পূর্ব নির্ধারিত দিনে অর্থাৎ সোমবার নয়, মিছিল করতে হবে আগামী সপ্তাহের বুধবার। স্বচ্ছ নিয়োগের দাবিতে কলকাতায় চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে এমনই নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজশেখর মান্থার (Justice Rajshekhar Mantha)। ১৬ জানুয়ারি, সোমবার শহরে মহামিছিলের ডাক দিয়েছিল চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠন। তিন দিক থেকে মিছিল এসে জমায়েত হবে ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে (Metro Channel)। পুলিশ এই মিছিলের অনুমতি দেয়নি বলে দাবি। হাওড়া, কলেজ স্ট্রিট (College Street) এবং শিয়ালদহ থেকে তিনটি মিছিল ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে আসার কথা ছিল।
মামলাকারীদের আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী (Koustav Bagchi) জানিয়েছিলেন, শহরের তিন দিক থেকে মিছিল এসে জমায়েত হবে ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে। হাওড়া, কলেজ স্ট্রিট এবং শিয়ালদহ থেকে তিনটি মিছিল ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে আসার কথা ছিল। তবে এই মিছিলের অনুমতি দেয়নি পুলিশ। এরপর হাই কোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয় সংগঠনগুলি। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajsekhar Mantha) নির্দেশ, ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত গঙ্গাসাগর মেলার ভিড় থাকবে। তাই ১৬ জানুয়ারির পরিবর্তে ১৮ জানুয়ারি রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে মিছিল করতে পারবেন চাকরিপ্রার্থীরা।
১৬ নয়, গঙ্গাসাগরের কারণে কলকাতায় চাকরিপ্রার্থীদের মিছিল ১৮ ই জানুয়ারি : বিচারপতি মান্থা।
MORE NEWS – ডুবন্ত’ পূণ্যভূমিতে ক্ষতিপূরণের ‘লাইফ বোট’! না পেলে হোটেল মালিকদের আত্মহত্যার হুমকি।
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মাশুল দিচ্ছে, দেবভূমি উত্তরাখন্ড (Uttarakhand)। একের পর এক ফাটল বিপর্যয়ে কার্যত ধ্বংসের মুখে যোশীমঠ (Jashi math) সহ একাধিক এলাকা। ধ্বংসের মুখে বিভিন্ন হোটেল। জোশীমঠে (Jashimath) এখনও খড়কুটো আগলে ভেসে থাকার চেষ্টা চালাচ্ছেন মানুষ। আশা, ‘ডুবন্ত’ পূণ্যভূমিতে ক্ষতিপূরণের ‘লাইফ বোট’ আসবে। তবে এবার হোটেল ভাঙার আগে ক্ষতিপূরণ না পেলে গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার (Suicide) হুমকি দুর্ঘটনাগ্রস্ত হোটেল মালিকদের। CONTINUE READING
MORE NEWS – র্যাট সাইবর্গ। মাটির নিচে শত্রুর গতিবিধি জানতে নয়া অস্ত্র ভারতীয় সেনার হাতে।
র্যাট সাইবর্গ। মাটির নিচে লুকিয়ে থাকা সৈন্যদের সঠিক ঠিকানা খুঁজে বার করতে সাহায্য করবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের (Defence Ministry Of India) এই ইঁদুর বাহিনী। ইঁদুরের গায়ে থাকা ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে শত্রুদের ঠিকানা পৌঁছে যাবে ভারতীয় সেনার (Indian Army) হাতে। তার পর খেল খতম! সাইবর্গ তৈরির জন্য ইঁদুরকে বেছে নেওয়ার কারণ হল — তারা দ্রুত দৌড়তে পারে, মাটির গভীর পৌঁছতে পারে, সিঁড়ি বেয়ে দ্রুত উঠতে পারে, এমনকি বর্জ্য পদার্থের উপরও দীর্ঘ দিন বেঁচে থাকতে পারে। CONTINUE READING