Today Kolkata:- ২০১৬ সালের নোটবন্দি (Demonetisation) নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় পড়ে গিয়েছিল। যদিও সেবিষয়ে এখনও মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলে দেশের বিভিন্ন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। প্রশ্ন উঠেছে নোটবন্দির সুফল নিয়ে। ফের উঠে এল ওই ঘটনার রেশ। নোটবন্দির সময় দেশের বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তির নোট বদল এবার ইডির স্ক্যানার। ইডি সূত্রের খবর, ২০১৬ সালে নোট বন্দি হওয়ার পর দেশের বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কাউন্টের মাধ্যমে নোট বদলের ঘটনা ঘটেছে। ইডির দাবি, পুরনো নোট লগ্নি হয়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। কোথায় কীভাবে তা ব্যবহার করা হয়েছে, এবার তা নিয়েই অনুসন্ধান শুরু করতে চলেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সেই সময় দেশের বিভিন্ন রাজ্যের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা নিজেদের কাছে থাকা পুরনো ৫০০, ২০০০ টাকার নোট কখনও হাত ঘুরিয়ে বিভিন্নজনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে বদলে নিয়েছে বলে অভিযোগ বলে ইডি’র। কে কত টাকা এইভাবে বদলে ফেলেছিলেন, তা অবশ্য এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।
ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে এ রাজ্যের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীর। তাদের সম্পর্কেও খোঁজ চালাবে ইডি। ইডির এও দাবি, নোট বন্দি পরবর্তী পর্যায়ে নোট বদল নিয়ে আয়কর দফতর তদন্ত করে। তদন্তের কিনারা পেতে এবার সেই সকল তথ্য ও নথি চেয়ে পাঠিয়েছে ইডি। সূত্রের খবর, মূলত আয়কর দফতর পুরনো নোট বদল নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে বেশ কয়েক জন প্রভাবশালীর অ্যাকাউন্ট থেকে এমন নোট বদলের সন্দেহ জনক তথ্য পায়। যারা মূলত মধ্যস্থতাকারী মারফত হিসেবে নোট বদল করেছিলেন। এবার সেই সব তথ্য তুলে দেওয়া হবে ইডি’র হাতে। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে, নোট বন্দি হওয়ার পর কেন্দ্রীয় সরকার দাবি করেছিলেন, কালো টাকা ধরা পড়বে। কিন্তু সেই কালো টাকা কি আদতে ধরা পড়েছে? এই প্রশ্ন বিভিন্ন সময় সংসদের বাইরে ও ভিতরে তুলেছে বিরোধীরা।
Demonetisation নজরে নোট বন্দির টাকা বদল, ইডি’র স্ক্যানারে প্রভাবশালীদের অ্যাকাউন্ট।
MORE NEWS – ৪৮ ঘণ্টাতেই গরম থেকে নরম! পার্থর মন্তব্য নিয়ে তুমুল জল্পনা।
বৃহস্পতিবার সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে এজলাসে দাঁড়িয়েই পার্থ বলেন, ”কেউ রেহাই পাবে না।” এমন বিস্ফোরণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ভোল পাল্টে ফেললেন পার্থ। বললেন, ”দলের সঙ্গে ছিলাম, দলের সঙ্গে আছি।” ইতিমধ্যেই এই বিপরীত মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জল্পনা। CONTINUE READING