Today Kolkata:- করোনা বিপর্যস্ত চিন (Chaina) ! এরই মধ্যেই অবাক করা সিদ্ধান্ত চিনের। চিন সরকার সিদ্ধান্ত নিল নিভৃতবাসের মতো কড়াকড়ি বন্ধ করার ! চিন সরকার জানিয়েছে , নতুন নিয়ম নতুন বছরের ৮ জানুয়ারি থেকেই চালু হবে। শি জিনপিং সরকারের ‘জিরো-কোভিড নীতি’র জন্য কিছুদিন আগেও কড়া লকডাউন জারি হয়েছিল চিনে। তখনও করোনার নতুন সংক্রমণ শুরু হয়নি। সরকারের লকডাউনের (Lockdown) সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে পথে নেমেছিলেন চিনের মানুষ।
২০১৯ সালে চিনের উহান প্রদেশে করোনার ভাইরাস ধরা পড়ার পরই চিন লকডাউন ঘোষণা করে। করোনা (Covid) মোকাবিলায় এই কিছুদিন আগেও একই নিয়ম কার্যকর ছিল চিনে। চিন সোমবার জানিয়েছে , তারা আর নিভৃতবাসের (Quarentine) নীতি মানবে না। হঠাৎ পুরনো নীতি আমূল বদলে এমন উল্টো পথ কেন নিল চিন সরকার , তার স্পষ্ট ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
অন্য একটি সূত্রে খবর, চিনে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে (Health Center) কোভিড চিকিৎসার ওষুধ ফাইজারের ‘প্যাক্সলোভিড’এর সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়েছে চিন সরকার। দেশের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে , বিদেশি পর্যটকদের মধ্যে যাঁদের জ্বর বা ফ্লু-এর মতো উপসর্গ থাকবে, তাঁদেরই শুধু কোভিড (Covid) পরীক্ষা করা হবে। বাকিদের নয়। কমিশন জানিয়েছে , শীঘ্রই চিনের বাসিন্দারাও চিন থেকে দেশের বাইরে যেতে পারবেন। তবে তাঁদের ক্ষেত্রে কোভিড পরীক্ষার নিয়ম মানা হবে।
বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের সাত দিনের নিভৃতবাসে থাকতে হবে না। বিদেশে তৈরি করোনা মোকাবিলার এই একটি মাত্র ওষুধকেই অনুমোদন দিয়েছে চিন। জিন পিং প্রশাসন সেই প্যাক্সলোভিডের বন্টন বাড়ানোয় অনেকেই মনে করছে, তবে কি প্রতিরোধে ফল না মেলায় এ বার প্রতিকারে জোর দিচ্ছে চিন ? উঠছে প্রশ্ন।
করোনা বিপর্যস্ত চিনে নিভৃতবাসের মতো কড়াকড়ি প্রত্যাহার ! প্রশ্ন উঠছে সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে।
MORE NEWS – ত্রিপুরায় ডিএ নিয়ে পোস্ট, ‘পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মীদের অবস্থা চাতক পাখির মতো’, দাবি শুভেন্দুর।
‘মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ত্রিপুরার সরকারি কর্মীদের ও পেনশনভোগীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) পয়লা ডিসেম্বর তারিখ থেকে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন৷’ ফেসবুকে এই পোস্ট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের ডিএ সংক্রান্ত ঘোষণায় উচ্ছ্বসিত বাংলার বিজেপি৷ এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘ত্রিপুরার সরকারি কর্মচারীদের জন্য নতুন বছরের প্রাক্কালে দারুণ সুখবর। CONTINUE READING