More
    Homeরাজনৈতিকত্রিপুরায় ডিএ নিয়ে পোস্ট, ‘পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মীদের অবস্থা চাতক পাখির মতো’, দাবি...

    ত্রিপুরায় ডিএ নিয়ে পোস্ট, ‘পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মীদের অবস্থা চাতক পাখির মতো’, দাবি শুভেন্দুর৷

    Today Kolkata:- ‘মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ত্রিপুরার সরকারি কর্মীদের ও পেনশনভোগীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) পয়লা ডিসেম্বর তারিখ থেকে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন৷’ ফেসবুকে এই পোস্ট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের ডিএ সংক্রান্ত ঘোষণায় উচ্ছ্বসিত বাংলার বিজেপি৷ এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘ত্রিপুরার সরকারি কর্মচারীদের জন্য নতুন বছরের প্রাক্কালে দারুণ সুখবর। মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ত্রিপুরার সরকারি কর্মীদের ও পেনশনভোগীদের মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) পয়লা ডিসেম্বর তারিখ থেকে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন৷ রাজ্যের সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগীদের ডিএ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি করে ২০ শতাংশ হারে প্রদান করার ঘোষণা করা হয়েছে৷ এর ফলে সে রাজ্যের ১ লক্ষের বেশি সরকারি কর্মচারী ও আশি হাজারের বেশি পেনশনভোগী সরাসরি লাভবান হবেন৷”

    একই সঙ্গে তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে এই বিষয়ে তীব্র কটাক্ষ করেন। ব্যঙ্গর সুরেই আক্রমণ শানিয়ে তিনি এও বলেন, “ডিএ বৃদ্ধির জেরে আগামী আর্থিক বছর থেকে ত্রিপুরা সরকারের মোট ১৪৪০ কোটি টাকা অতিরিক্ত খরচ হতে চলেছে৷ এ দিকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের অবস্থা চাতক পাখির মতো। আশা করছি পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মচারীদের প্রতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের ‘অন্তহীন উপেক্ষা’র অবসান খুব শীঘ্রই ঘটবে’’।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী জানান, “এবার কর্মীদের DA এবং DR-র হার ৮ শতাংশ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। চলতি বছরের ১ জুলাই থেকেই এই ডিএ এবং ডিআর পাবেন সরকারি কর্মীরা। ২০১৮ সালের সপ্তম কেন্দ্রীয় পে কমিশনের নিয়ম অনুসারে সেখানের কর্মীদের ‘পে স্কেল’ পর্যালোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ”

    ত্রিপুরায় ডিএ নিয়ে পোস্ট, ‘পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মীদের অবস্থা চাতক পাখির মতো’, দাবি শুভেন্দুর৷

    MORE NEWS – করোনা বিপর্যস্ত চিনে নিভৃতবাসের মতো কড়াকড়ি প্রত্যাহার ! প্রশ্ন উঠছে সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে।

    করোনা বিপর্যস্ত চিন (Chaina) ! এরই মধ্যেই অবাক করা সিদ্ধান্ত চিনের। চিন সরকার সিদ্ধান্ত নিল নিভৃতবাসের মতো কড়াকড়ি বন্ধ করার ! চিন সরকার জানিয়েছে , নতুন নিয়ম নতুন বছরের ৮ জানুয়ারি থেকেই চালু হবে। শি জিনপিং সরকারের ‘জিরো-কোভিড নীতি’র জন্য কিছুদিন আগেও কড়া লকডাউন জারি হয়েছিল চিনে। তখনও করোনার নতুন সংক্রমণ শুরু হয়নি। সরকারের লকডাউনের (Lockdown) সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে পথে নেমেছিলেন চিনের মানুষ। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments