Today Kolkata:- ইতিমধ্যে দশ হাজার শিক্ষকের প্রয়োজন বলে ঘোষণা করা হয়েছে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে। কিন্তু আদৌ কী এতো শিক্ষকের প্রয়োজন? নাকি এর জেরে রাজ্যে অর্থের অপচয় হচ্ছে? এই মর্মেই আদালতে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু (Justice Biswajit Basu)। এদিন তাঁর পর্যবেক্ষণে সরাসরি এই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। তাঁর মন্তব্য, “দশ হাজার শিক্ষকের প্রয়োজন বলে ঘোষণা করা হয়েছে, এদিকে চার লাখের কিছু কম ছাত্র এবার মাধ্যমিকে বসছে। এই অতিরিক্ত শিক্ষকের কি প্রয়োজন? কী লাভ ? এতে অর্থের অপচয় হচ্ছে।”
বিচারপতি বসু আরও বলেন, “যে স্কুলে পড়ুয়া কম রয়েছে সেখানকার ছাত্রদের কাছের অন্য স্কুলে পাঠিয়ে দিন।” “শিক্ষকদের অন্যত্র বদলি করুন।” স্কুল শিক্ষা দফতরকে এমনই পরামর্শ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর । শিক্ষামন্ত্রীকে বলে স্কুল শিক্ষা দফতরকে আইনে বদল আনার পরামর্শ দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।
স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে বিচারপতির (Justice Biswajit Basu) পরামর্শ, “একাধিক স্কুলে ৩০, ৩৫, ৫০ জন পড়ুয়া, অথচ দেখা যাচ্ছে ১০-১৫ জন শিক্ষক আছেন। অন্যত্র বদলি করুন তাঁদের। নিজের অধিকারের HRA, CL, PL, CCL চাইছেন, কিন্তু পড়ুয়াদের অধিকারের কী হবে?” রাজ্যের শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে রাখেন বিচারপতি তাঁর আজকের এজলাসে। তাঁর মন্তব্য, “সরকারি টাকায় নিজের সন্তানকে বেসরকারি স্কুলে পাঠাচ্ছেন সরকারি স্কুলের শিক্ষকরা। ভাল কথা, কিন্তু নিজের স্কুলের সন্তানসম পড়ুয়াদের খেয়াল রাখছেন তো ?
Justice Biswajit Basu রাজ্যে এত শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা কেন ? প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।
কর্ম বিরতির প্রথম দিনেও স্বাভাবিক কর্মীদের উপস্থিতি ভূমি রাজস্ব দফতরে।
MORE NEWS – “নোংরা রাজনীতি আর দুর্নীতি করা ছাড়া তৃণমূলের কোন কাজ নেই”, কটাক্ষ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের।
“কিন্তু কারও বাড়ি টার্গেট করে আন্দোলন বিজেপি করে না। আমরা কারও বাড়ি ঘেরাও করে রাজনীতি করার বিরুদ্ধে। বিশৃঙ্খলা তৈরি করাই তৃণমূলের একমাত্র লক্ষ্য। নোংরা রাজনীতি আর দুর্নীতি করা ছাড়া ওদের আর কোনও কাজ নেই। কারোর সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক মত বিরোধ থাকতেই পারে। তার জন্য আন্দোলন করার অনেক পথ রয়েছে। আমরা এর অবসান চাই। তা না হলে আগামী দিনে আমরাও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি ঘেরাও করব।’ CONTINUE READING