More
    Homeঅনান্যMohan Bhagwat জন্মসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে বিল আনার পক্ষে সঙ্ঘ।

    Mohan Bhagwat জন্মসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে বিল আনার পক্ষে সঙ্ঘ।

    Today Kolkata:- আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পরই শুরু হতে চলেছে সঙ্ঘ পরিবারের কার্যসমিতির সভা।চলতি মাসের ১৭ তারিখ থেকে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে শুরু হওয়া এই সভা চলবে চারদিন। বিজয় দশমীর দিন দলকে দেওয়া সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) দিশা-নির্দেশের পরিকল্পনা কার্যকর করতে বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে বলে সঙ্ঘের তরফে জানা গিয়েছে। এ বিষয়ে সঙ্ঘ পরিবারের মুখপাত্র সুনীল অম্বেকর বলেন, ‘‘বিজয়া দশমীর দিন বেশকিছু বিষয়ে সঙ্ঘ প্রধান বক্তব্য রেখেছিলেন। এরমধ্যে ধর্মভিত্তিক সামাজিক ভারসাম্য বজায় রাখা, মাতৃভাষায় শিক্ষার মতো বিষয়গুলি ছিল।
    আগামী দিনে তা বাস্তব রূপায়িত করতেই বৈঠকে আলোচনা হবে।’’ এর পাশাপাশি ২০২৫ সালে দলের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠান পালন করা হবে। এছাড়া বর্তমানে শাখার দফতর প্রায় ৫৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লক্ষ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার ভারসাম্যে জোর দেওয়া প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ভাগবত জানিয়েছিলেন, ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার ভারসাম্যের অসাম্য ভৌগোলিক সীমানা পরিবর্তনের সম্ভবনা বাড়িয়ে তোলে। জনসংখ্যার ভারসাম্যহীনের প্রভাব পড়ে দেশের রসদেও। তাই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সঙ্ঘ পরিবার দীর্ঘ সময় ধরে আইনের পক্ষে সওয়াল করে চলেছে। অবশ্য জন্ম নিয়ন্ত্রণে ভাল ফল করায় সরকার ওই বিল আনার কথা ভাবছে না। সম্প্রতি এমনটাই জানানো হয়েছে সরকারের তরফে। সরকারের আশা, ২০২৫ সালে দেশে জাতীয় গর্ভধারণের যে হার সরকার স্থির করেছিল, তা নির্দিষ্ট সময়ের আগে ছুঁয়ে যাবে। তবে আগামী দিনে আইন করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের পক্ষে সঙ্ঘ পরিবার। কারন এই বিষয়ে সঙ্ঘের যুক্তি, জন্মহার মূলত কমেছে হিন্দু সমাজেই। মুসলিম সমাজে জন্মহার কমার হার হিন্দুদের তুলনায় নগণ্য। এইভাবে চললে আগামী দিনে দেশে সংখ্যাগুরু হয়ে দাঁড়াবে মুসলিমরা।

    Mohan Bhagwat জন্মসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে বিল আনার পক্ষে সঙ্ঘ।

    MORE NEWS – কাঁটাতার পেরিয়ে পাকিস্তান থেকে ভারতে প্রায় ১০০ হিন্দু, নিপীড়নের অভিযোগ।

    ফের কাঁটাতার টপকে পাকিস্তান থেকে ভারতে এসে পৌঁছোল হিন্দুদের দু’টি দল। প্রায় ১০০ জন হিন্দু ভারতে এসেছেন। সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, প্রথমে ১২ অক্টোবর ও পরে ১৪ অক্টোবর ভারতে আসেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, নিপীড়নের শিকার হয়েছেন তাঁরা। জুটেছে শুধুই বঞ্চনা। পাক হিন্দুদের ওপর অত্যাচার দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। এই অত্যাচার তাঁরা আর সহ্য করতে পারছে না। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments