More
    HomeখবরNandigram Andolon নন্দীগ্রাম আন্দোলনে ছিলেন না শুভেন্দু , লক্ষ্মণ শেঠের সঙ্গে ‘সেটিং’...

    Nandigram Andolon নন্দীগ্রাম আন্দোলনে ছিলেন না শুভেন্দু , লক্ষ্মণ শেঠের সঙ্গে ‘সেটিং’ করেছিলেন – বিধানসভায় নন্দীগ্রাম আন্দোলন নিয়ে শুভেন্দুকে কাঠগড়ায় তুললেন মুখ্যমন্ত্রী৷

    Today Kolkata:- Nandigram Andolon নন্দীগ্রাম আন্দোলনে ছিলেন না শুভেন্দুই৷ মুখ্যমন্ত্রীর আরও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ, তৎকালীন তমলুকের সাংসদ এবং সিপিএমের দাপুটে নেতা লক্ষ্মণ শেঠের সঙ্গে বোঝাপড়া করেছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ৷ উল্লেখ্য , শুভেন্দু অধিকারী এর আগে দাবি করেছিলেন, নন্দীগ্রামে গণহত্যার দিন কাঁথির শান্তিকুঞ্জে তাঁদের বাড়িতেই রাত কাটিয়েছিলেন তৎকালীন বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banrjee)৷ প্রকান্তরে নন্দীগ্রাম আন্দোলনে মমতার ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন বিরোধী দলনেতা৷ তৃণমূল ত্যাগের পর থেকেই নন্দীগ্রাম আন্দোলনের কৃতিত্ব নিয়ে শুভেন্দুর সঙ্গে তৃণমূলের (Trinamool Congress) দড়ি টানাটানি শুরু হয়৷ অধিকারী পরিবার না থাকলে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে অশান্ত নন্দীগ্রামে ঢোকা সম্ভব হত না, এমন দাবিও করেছেন শুভেন্দু৷

    এ নিয়ে এতদিন তৃণমূলের অন্যান্য নেতারা শুভেন্দুকে জবাব দিলেও মুখ খোলেননি মমতা নিজে৷ এ দিন বিধানসভায় দাঁড়িয়েই পাল্টা নন্দীগ্রাম আন্দোলন নিয়ে শুভেন্দুকে কাঠগড়ায় তুললেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যপালের (Governor) বাজেট অধিবেশনের উপরে এ দিন বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা এবং মুখ্যমন্ত্রী জবাবি ভাষণ রাখেন৷ শুভেন্দু অধিকারী বক্তব্য রাখতে উঠতেই তপ্ত হয়ে ওঠে অধিবেশনের পরিবেশ৷ কারণ রাজ্যপালকে দিয়ে অসত্য ভাষণ পাঠ করানো হয়েছে, এই অভিযোগে সরব হন বিরোধী দলনেতা৷ এ নিয়েই স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসায় জড়ান তিনি৷ শেষ পর্যন্ত শুভেন্দুর বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের নোটিস জারির নির্দেশ দেন অধ্যক্ষ৷ এর পরেই বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন বিজেপি-র বিধায়করা৷

    Nandigram Andolon নন্দীগ্রাম আন্দোলনে ছিলেন না শুভেন্দু , লক্ষ্মণ শেঠের সঙ্গে ‘সেটিং’ করেছিলেন – বিধানসভায় নন্দীগ্রাম আন্দোলন নিয়ে শুভেন্দুকে কাঠগড়ায় তুললেন মুখ্যমন্ত্রী৷

    CV Ananda Bose সুকান্তের ‘আনন্দ’ সাক্ষাতের পর রাজ্যপালের প্রধানসচিব পদে অব্যাহতি নন্দিনী চক্রবর্তীকে, জল্পনা তুঙ্গে।

    MORE NEWS – মোদী সরকারের যুগান্তকারী পরিবর্তন, দিল্লী থেকে জয়পুর পাঁচ ঘণ্টার পরিবর্তে সাড়ে তিন ঘণ্টায়।

    দিল্লি (Delhi) হয়ে রাজস্থান বেড়াতে যাওয়ার দূরত্ব কমছে। রাজধানী থেকে বাণিজ্য রাজধানী মুম্বইয়ে (Mumbai) যাওয়ার দূরত্বও কমে অর্ধেক হচ্ছে। ফলে পর্যটকদের পাশাপাশি এর সুফল পাবেন সাধারণ মানুষ। খুব শিগগিরই সড়কপথে ১২ ঘণ্টায় দিল্লি থেকে মুম্বই পৌঁছনো যাবে। চালু হবে দিল্লি-মুম্বই মহাসড়ক। মহাসড়ক তৈরি হলে দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় বাঁচবে ৫০ শতাংশ। মহাসড়কের দিল্লি (Delhi) থেকে রাজস্থানের (Rajasthan) দৌসা-লালসোট পর্যন্ত অংশটি রবিবার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments