Today Kolkata:- অরিজিতের অনুষ্ঠানের লিখিত অনুমতি ছিল না , আয়োজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ফিরহাদ হাকিমের। তবে ইকো পার্কের বদলে, আয়োজকরা চাইলে নিক্কো পার্ক বা অ্য়াকোয়াটিকাতে কনসার্টের আয়োজন করতে পারে বলেও জানিয়েছেন ববি। এদিকে আয়োজকরা বলছেন. ইতিমধ্যে ২২ হাজার টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছে। এত দর্শককে নিক্কো পার্ক বা অ্যাকোয়াটিকাতে জায়গা দেওয়া সম্ভব নয়।
বিরোধীদের অভিযোগ, কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘রং দে তু মোহে গেরুয়া’ গানটি গেয়ে রাজ্যের শাসকদলের রোষে পড়েছেন অরিজিৎ। তাই তাঁর কনসার্টের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, এটা তো প্রতিহিংসার রাজনীতি। এই রাজনীতির অবসান হওয়া উচিত। টুইট করে একই অভিযোগ করেছেন বিজেপির আইটি সেলে ইনচার্জ অমিত মালব্য। কিন্তু এই অভিযোগে আমল দিতে নারাজ রাজ্য়ের শাসকদল।
অরিজিতের অনুষ্ঠানের লিখিত অনুমতি ছিল না , আয়োজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ফিরহাদের।
”তারিখের রাজনীতির উপর বিজেপি ভরসা করে না ” , ফের একবার শুভেন্দুকে বিঁধলেন দিলীপ ঘোষ।
MORE NEWS – “গায়ক পাকিস্তানি হলে স্বেচ্ছায় ব্যবস্থা , হিন্দুস্তানি গায়কের বেলা বিষয় বদল”, মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর।
অরিজিৎ সিংয়ের ইকো পার্কের কনসার্ট বাতিল নিয়ে তপ্ত বঙ্গ রাজনীতি। বিরোধী শিবিরের অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার অরিজিৎ। একধাপ এগিয়ে পাকিস্তানি গায়ক গুলাম আলির শো বাতিল নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরনো টুইট টেনে তৃণমূলকে খোঁচা দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কটাক্ষ করেছে বামেরাও। পালটা তৃণমূলের দাবি, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই। বিজেপি-বামেরা অযথা রাজনীতি করছে। পাকিস্তানি গায়ক গুলাম আলির অনুষ্ঠান বাতিল হওয়ার প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময় টুইটারে লিখেছিলেন, “সংগীতকে সীমানার বেড়াজালে আটকানো যায় না। CONTINUE READING
MORE NEWS – কর্মসূত্রে অন্য জায়গায় থাকলেও করা যাবে ভোটদান , পদ্ধতি আনছে নির্বাচন কমিশন।
এবার আরভিএমের ভোটদান ব্যবস্থা চালু করতে চলেছে কমিশন। কর্মসূত্রে অন্য জায়গায় থাকা যে ভোটাররা ভোটদান করতে পারেন না , তাঁদের জন্য এই ব্যবস্থা চালু করবে নির্বাচন কমিশন। ইভিএম এর মতোই এক্ষেত্রে রিমোর্ট ভোটিং মেশিন রাখা হবে। ভোটাররা নিজের এলাকায় এসে ভোটদান করতে না পারলে এই রিমোর্ট ব্যবহার করে ভোটদান করা যাবে। ভোট দেন না দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ। তাঁদের একটা বড় অংশই পরিযায়ী শ্রমিক। CONTINUE READING