More
    Homeখবরআপনার সন্তানকে সুস্থ রাখুন, অ্যাডিনো নিয়ে চিকিৎসকদের পরামর্শ

    আপনার সন্তানকে সুস্থ রাখুন, অ্যাডিনো নিয়ে চিকিৎসকদের পরামর্শ

    Today Kolkata: আপনার সন্তানকে সুস্থ রাখুন, অ্যাডিনো নিয়ে চিকিৎসকদের পরামর্শ । শিশুদের জ্বর হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া জ্বর হলে শিশুদের কোনও ওষুধ নয়। শিশুদের জ্বর হলে, তা কতদিন ধরে থাকছে, তার বিস্তারিত কেস হিস্ট্রি নিয়ে হাসপাতালে জানাতে হবে । অবস্থার অবনতি হলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে বা স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

     

    আপনার সন্তানকে সুস্থ রাখুন। অ‌্যাডিনো বা জ্বর-সর্দিতে অসুস্থ খুদেদের ক্ষেত্রেও এমন আশঙ্কার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্তত এমনটাই আশঙ্কা চিকিৎসকদের। ব্রঙ্কোলাইটিস অবলিটারেটের মতো মারাত্মক সমস্যাও দেখা দিতে পারে। ভাইরাস মোকাবিলায় বারেবারে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। বড়দের পাশাপাশি ছোটদেরও একই অভ্যাস করাতে হবে। বাইরে থেকে এসে জামাকাপড় বদল করে সঙ্গে-সঙ্গে হাত ধুয়ে তবেই শিশুদের সংস্পর্শে আসতে হবে।

     

    ভিড় এড়িয়ে চলা ভাল। বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরি। কাশি-হাঁচির সময়ে রুমাল বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকুন। কফ বা থুতু যেখানে সেখানে না ফেলাই ভাল। যেসব শিশুদের কোনও গুরুতর জন্মগত অসুখ বা অপুষ্টির সমস্যা আছে, তাদের বিশেষ করে সাবধানে রাখুন।শুধু সতর্কতাই নয়। শিশু অসুস্থ হলে তাকে স্কুলে পাঠাতে নিষেধ করা হয়েছে। শিশু, গর্ভবতী মহিলা বা বৃদ্ধদের থেকে সংক্রমিত ব্যক্তিদের দূরে থাকা উচিত।

    আরও পড়ুন – স্ট্যান্ড রোডে একটি পরিত্যাক্ত বাড়ি থেকে উদ্ধার নরকঙ্কাল, ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য

    সর্দি-কাশি হলে হালকা গরম জলে নুন দিয়ে গার্গেল করতে হবে। ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে গরম পানীয় বারেবারে দেওয়া উচিত। বাসক পাতা, মধু, আদা, তুলসী, লবঙ্গ কাশি কমাতে সাহায্য করে। বুকে যদি কফ থাকলে অ্যান্টিহিস্টামিন আছে এমন কাফ সিরাপ খাওয়া উচিত নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। মেডিক্যাল কলেজগুলি ছাড়াও প্রতিটি জেলা, মহকুমা ও স্টেট জেনারেল হাসপাতালে শিশু বিশেষজ্ঞ রয়েছে। প্রয়োজনে তাঁদের কাছে নিয়ে যান।রোগের প্রতিরোধ কীভাবে করবেন? বারেবারে সাবান দিয়ে হাত ধোবেন। শিশুদেরও অভ্যাস করান।

     

    বাইরে থেকে এসে জামাকাপড় বদল করে এবং হাত ধুয়ে তবেই শিশুদের কাছে যাবেন। ভিড় থেকে শিশুকে দূরে রাখাই ভাল। তবু যেতে হলে সকলেই মাস্ক ব্যবহার করবেন। কাশি বা হাঁচির সময় রুমাল বা নিজের কনুই দিয়ে মুখ ঢাকা দিন। কফ বা থুতু যেখানে-সেখানে ফেলবেন না। যেসব শিশুদের কোনও গুরুতর জন্মগত অসুখ বা অপুষ্টির সমস্যা আছে, তাদের বিশেষ করে সাবধানে রাখুন। অসুখ হলে কী করবেন? অসুস্থ শিশুকে স্কুলে পাঠাবেন না। বড় কারও যদি সংক্রমণ হয়, তিনি শিশু, বৃদ্ধ, গর্ভবতী মহিলার থেকে দূরে থাকুন। হাল্কা গরম নুন-জলে গার্গল। ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে হাল্কা গরম পানীয় বারেবারে দিন।

     

    বাসক, মধু, আদা, তুলসী, লবঙ্গ – এগুলি কাশি কমায় বা কফ পাতলা হতে সাহায্য করে।বুকে যদি কফ থাকে, তবে অ্যান্টিহিস্টামিন আছে এমন কাফ সিরাপ খাওয়া উচিত নয়। কলকাতার সব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অ্যাডিনো পরীক্ষার সুযোগ রয়েছে। চিকিৎসকদের বক্তব্য, জীবনের থেকে কোনও কিছু দামি নয়। তাই বাচ্চাকে ফলো-আপে রাখুন। এ যেন করোনার প্রতিচ্ছবি! সংক্রমিতের জীবন বাঁচাতে ভেন্টিলেশনে পাঠানো হত আক্রান্তকে। কিন্তু সুস্থ হওয়ার ক’দিন পরই আজমা বা তীব্র শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়েছেন বহু মানুষ। অ্যাডিনো

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments