Today Kolkata: ফের বাড়ল গ্যাসের দাম ,চাপে মোদী সরকার। রান্নার গ্যাসের দাম বাড়ল। বেড়েছে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দামও। এই বছরের শুরু থেকে দাম বেড়েছিল বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাসের। সিলিন্ডার পিছু বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম বাড়ে ২৪ টাকা করে বেড়েছিল। জানুয়ারি থেকেই ১৯ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৮৬৯ টাকা ৫০ পয়সা।
আবার নতুন করে দাম বাড়ল গ্যাসের। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে, যেখানে রান্নার গ্যাসের দাম ছিল ৭২০ টাকা ৫০ পয়সা এখানে আজ ২০২৩ সালের মার্চে দামের এত ফারাক স্বাভাবিকভাবেই নাভিশ্বাস তুলছে মধ্যবিত্তের।মাসের প্রথম দিন আর সেদিন বড় ধাক্কা খেল মধ্যবিত্তের সংসার। পকেটে একপ্রকার দাবানলই চলছে| একলাফে ৫০ টাকা বাড়ানো হল ভর্তুকিহীন রান্নার গ্যাসের দাম। তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোট শেষ হতেই বাড়ল রান্নার গ্যাসের দাম।
৫০ টাকা বেড়ে কলকাতায় এখন ভর্তুকিহীন ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারের দাম হল ১১২৯ টাকা।এনিয়ে চাপে মোদী সরকার। কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব ভাল্লা বলেন, দল ক্ষমতায় ফিরলে এই লুট বন্ধ হবে। কংগ্রেসের কটাক্ষ, হোলির ‘উপহার’ হিসাবেই গ্যাসের দাম বাড়িয়েছে মোদি সরকার।দাম বাড়ার ঘোষণা হতেই কংগ্রেস মুখপাত্র বলেন, “গ্যাসের দাম বাড়িয়ে আসলে হোলির উপহার দিল মোদি সরকার। দল যদি কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফেরে, তাহলে ৫০০ টাকার কমে গ্যাস দেওয়া হবে সাধারণ মানুষকে। ইতিমধ্যেই রাজস্থান সরকার এই ব্যবস্থা শুরু করেছে।
আরও পড়ুন – স্ট্যান্ড রোডে একটি পরিত্যাক্ত বাড়ি থেকে উদ্ধার নরকঙ্কাল, ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য
সেখান থেকে শিক্ষা নিতে পারে মোদি সরকার। অত্যধিক কর চাপিয়ে মানুষকে লুট করা বন্ধ করুক কেন্দ্র।” প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, ২০১৪ সালের পর থেকে গ্যাসের দাম ২৭৫ শতাংশ বেড়েছে। কংগ্রেসের আমলে সিলিন্ডারের দাম ছিল ৪০০ টাকা। এখন রাজস্থান সরকার মাত্র ৫০০ টাকায় গ্যাস দিচ্ছে। তাঁর সরকার কেন এইভাবে মানুষের উপর লুটপাট চালাচ্ছে, সেই প্রশ্নের জবাব দিতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালেও ৫০ টাকা বাড়ানো হয় গ্যাসের দাম। সেই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছিলেন স্মৃতি ইরানি। এখন স্মৃতি কেন চুপ, সেই প্রশ্নও তুলেছে কংগ্রেস।এনিয় চাপে মোদী সরকার। ফের