More
    Homeখবরউদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অনির্বাণ।

    উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অনির্বাণ।

    পশ্চিম মেদিনীপুর নিজস্ব প্রতিবেদন:- একদিকে চলছে মেদিনীপুর কলেজের ১৫০ তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান। সেই সময়েই অনুষ্ঠিত হল মেদিনীপুর কলেজ (স্বশাসিত) ছয় দফা সমাবর্তন। শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় এই সমাবর্তন।উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বক্তৃতা বিশিষ্ট অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। অনির্বাণ জানিয়েছেন, ‘আমি সবসময়ই হরর কমডি বা স্যাটারের ভক্ত, এটা বলবার অপেক্ষা রাখে না যে আমরা ছোট থেকেই কিছু প্রবাদপ্রতিম পরিচালকদের এমন কিছু গল্প রুপোলি পর্দায় দেখেই বড় হয়েছি। আমি বলব না এমন জঁর ছবি বাঙালি দর্শক আগে দেখেনি বা বাংলায় তৈরি হয়নি। এই মুহূর্তে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম পরিচিত মুখ তিনি। অনির্বাণ ভট্টাচার্য। থিয়েটার, ধারাবাহিক, ওয়েব সিরিজ, সিনেমা — সর্বত্রই সমান বিচরণ তাঁর। কৈশোর পার করেছেন বহু বছর হয়ে গিয়েছে। কিন্তু শুক্রবার মেদিনীপুরের কলেজ এসে সেই ছোটবেলার নস্ট্যালজিয়াতেই ভাসলেন অভিনেতা।অভিনেতার আসল বাড়ি শহরের শরৎপল্লিতে। মেদিনীপুরের বিধাননগর-শরৎপল্লিতেই তাঁর ছোটবেলা কেটেছে। এক সময় বিধাননগরের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডাও দিয়েছেন। ঘুরে বেড়িয়েছেন পাড়ার অলিগলিও। উদ্বোধক,উদ্বোধক

    মাধ্যমিক দিয়েছেন নির্মল হৃদয় আশ্রম থেকে (চার্চ স্কুল)। এবং বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠ (বালক) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক। তারপর রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শুরু করেন। প্রসঙ্গত, কলকাতায় যাওয়ার পরই থিয়েটারের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িয়ে পড়েন তিনি। এর পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি।‘কবিতা বা সাহিত্য উৎসবের উদ্বোধনে সিনেমার অভিনেতার দরকার হবে কেন? তবে আমার কাছে এটা একটা আগ্রাসনের মতো। অনেকে বলতেই পারেন — এটা আগ্রাসন নয়, এটা মেলবন্ধন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের সমাজ সিনেমা, চিত্রশিল্প, থিয়েটার, কবিতা — প্রতিটা বিষয়কেই আলাদা আলাদা দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখে। এর মধ্যে কোনও সম-বন্টন নেই।’’ অভিনেতা বলেন, ‘‘এই শহরটার একটা লম্বা ইতিহাস আছে। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস আছে।

    উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অনির্বাণ।

    IPL2022 , পঞ্চদশ IPL আগামীকাল শুরু হচ্ছে।

    শিল্পের, কারুকার্যের, লোকশিল্পের ইতিহাস আছে। মেদিনীপুর খুবই ঋদ্ধ একটা শহর।’’ অভিনেতার অনেক গুণমুগ্ধ তাঁর সঙ্গে নিজস্বী তোলার আবদার নিয়ে এগিয়ে এলেও, তাঁদের কেবল অভিনেতার অটোগ্রাফ নিয়েই ফিরতে হয়েছে। নিজস্বী বদলে অটোগ্রাফ কেন? অনির্বাণের কথায়, ‘‘আমি নিজস্বী-বিরোধী নই। তবে সব সময় নিজস্বী তোলার যুক্তিযুক্ত কোনও কারণও খুঁজে পাই না।মেদিনীপুর ভালোবাসা ও আবেগের জায়গা, এখানে আমারও পোলারাইজেশনে কোন আপত্তি নেই’, মেদিনীপুরে দাঁড়িয়ে বললেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments