‘আর মাত্র এক মাস। মেয়েকে তারপরেই তোমার বাড়িতে, তোমার সঙ্গে!’ প্রেমের এক বছরে প্রেমিককে এমনই বার্তা অন্বেষার। স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে তিনি। প্রকাশ্যে এমন ঘোষণা করতেই নড়ে বসেছে টলিউড। স্বস্তিকার মেয়ের বিয়ে? এমনই গুনগুন ফিসফিস! জবাব মেলেনি অন্বেষা বা স্বস্তিকার থেকে।
তবে মায়ের মতোই মেয়ের জীবনও খোলা পাতা। সেখানেই আপাতত জ্বলজ্বল করছে তাঁর প্রেমের কাহিনি। মধুমাসে ভালবাসার বর্ষপূর্তি। তারই সোচ্চার ঘোষণা অন্বেষার ইনস্টাগ্রামজুড়ে। কী লিখেছেন তিনি? প্রেমিক শ্লোক চন্দনের সঙ্গে একগুচ্ছ ঘনিষ্ঠ ছবি ফাঁস করেছেন। কোনওটায় তিনি আর শ্লোক কেক কেটে উদযাপনে ব্যস্ত। কোনওটায় তাঁর গালে আদর এঁকে দিচ্ছেন প্রেমিক। তো কোনও ছবিতে পরম নির্ভরতায় শ্লোককে জড়িয়ে ধরেছেন অন্বেষা। একই ভাবে স্নানপোশাকেও কাছাকাছি তাঁরা। সঙ্গে মিষ্টি একটা বার্তা। লিখেছেন, ‘শুভ এক বছর। ভালবাসা থেকে প্রতি মুহূর্তের যুদ্ধ— সব কিছুই আমাদের আরও কাছাকাছি এনেছে।
মা এখনও জিজ্ঞেস করে, আমায় প্রথম বেলুনটা কী ভাবে দিয়েছিলে? বেলুনটা এখনও হাওয়ায় ভর্তি, প্রথম দিনের মতোই! আমি বলি, ওটাই ভালবাসা। মেয়েকে শুনে মা চোখ গোল গোল করে।’ তারপরেই প্রেমিকের কাছে গিয়ে থাকার ঘোষণা। শুনেই স্বস্তিকা দুশ্চিন্তায়। তাঁর পাল্টা প্রশ্ন, ‘তা হলে আমার সঙ্গে কে থাকবে?’ অভিনেত্রীর হবু জামাই কিন্তু দক্ষ ভাবে দু’জনকেই সামলেছেন। মেয়েকে তিনিও খুল্লমখুল্লা। মন্তব্য বিভাগে সরাসরি মেয়েকে ‘চুরি’ করে নেওয়ার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন স্বস্তিকার কাছে! আর অন্বেষাকে লিখেছেন, ‘এক বছরের সম্পর্কে তোমার ভূমিকা সবসময়েই গুরুত্বপূর্ণ। ভেবেছিলাম ফুল পাঠাবে!’ তারপরেই রসিকতা সরিয়ে আবেগে ভেসেছেন… ‘ভাল থেকো ভালবাসা।’ যুগলের রকমসকম দেখে নিজেকে সামলাতে পারেননি অজপা, স্বস্তিকার বোনও। তাঁর ছোট্ট খুনসুটি, ‘ভাবা যায়’!
‘আর মাত্র এক মাস। তারপরেই তোমার বাড়িতে, তোমার সঙ্গে!’ প্রেমের এক বছরে প্রেমিককে এমনই বার্তা অন্বেষার। স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে তিনি। প্রকাশ্যে এমন ঘোষণা করতেই নড়ে বসেছে টলিউড। স্বস্তিকার মেয়ের বিয়ে? এমনই গুনগুন ফিসফিস! জবাব মেলেনি অন্বেষা বা স্বস্তিকার থেকে। তবে মায়ের মতোই মেয়ের জীবনও খোলা পাতা। সেখানেই আপাতত জ্বলজ্বল করছে তাঁর প্রেমের কাহিনি। মধুমাসে ভালবাসার বর্ষপূর্তি। তারই সোচ্চার ঘোষণা অন্বেষার ইনস্টাগ্রামজুড়ে। কী লিখেছেন তিনি?
প্রেমিক শ্লোক চন্দনের সঙ্গে একগুচ্ছ ঘনিষ্ঠ ছবি ফাঁস করেছেন। কোনওটায় তিনি আর শ্লোক কেক কেটে উদযাপনে ব্যস্ত। কোনওটায় তাঁর গালে আদর এঁকে দিচ্ছেন প্রেমিক। মেয়েকে তো কোনও ছবিতে পরম নির্ভরতায় শ্লোককে জড়িয়ে ধরেছেন অন্বেষা। মেয়েকে একই ভাবে স্নানপোশাকেও কাছাকাছি তাঁরা। সঙ্গে মিষ্টি একটা বার্তা। লিখেছেন, ‘শুভ এক বছর। ভালবাসা থেকে প্রতি মুহূর্তের যুদ্ধ— সব কিছুই আমাদের আরও কাছাকাছি এনেছে। মা এখনও জিজ্ঞেস করে, আমায় প্রথম বেলুনটা কী ভাবে দিয়েছিলে?
বেলুনটা এখনও হাওয়ায় ভর্তি, প্রথম দিনের মতোই! আমি বলি, ওটাই ভালবাসা। শুনে মা চোখ গোল গোল করে।’ তারপরেই প্রেমিকের কাছে গিয়ে থাকার ঘোষণা। শুনেই স্বস্তিকা দুশ্চিন্তায়। তাঁর পাল্টা প্রশ্ন, ‘তা হলে আমার সঙ্গে কে থাকবে?’ অভিনেত্রীর হবু জামাই কিন্তু দক্ষ ভাবে দু’জনকেই সামলেছেন। তিনিও খুল্লমখুল্লা। মন্তব্য বিভাগে সরাসরি মেয়েকে ‘চুরি’ করে নেওয়ার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন স্বস্তিকার কাছে! আর অন্বেষাকে লিখেছেন, ‘এক বছরের সম্পর্কে তোমার ভূমিকা সবসময়েই গুরুত্বপূর্ণ। ভেবেছিলাম ফুল পাঠাবে!’ তারপরেই রসিকতা সরিয়ে আবেগে ভেসেছেন… ‘ভাল থেকো ভালবাসা।’ যুগলের রকমসকম দেখে নিজেকে সামলাতে পারেননি অজপা, স্বস্তিকার বোনও। তাঁর ছোট্ট খুনসুটি, ‘ভাবা যায়’!