More
    Homeখবরকাগজ-কলমে ‘ফলস’ কমিটির তালিকা , ক্ষুব্ধ বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্য়বেক্ষক সুনীল বনশল।

    কাগজ-কলমে ‘ফলস’ কমিটির তালিকা , ক্ষুব্ধ বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্য়বেক্ষক সুনীল বনশল।

    Today Kolkata:- জেলায় জেলায় এখনও বহু বুথে কোনও কমিটি গড়ে ওঠেনি বিজেপির। বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, অথচ কাগজ-কলমে ‘ফলস’ কমিটি বানিয়ে সদস্যদের তালিকা বড় করে অনেক ক্ষেত্রে রাজ্য নেতৃত্বের কাছে পাঠিয়ে ‘বাহবা’ আদায় করা হচ্ছে। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ রাজ‌্য বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্য়বেক্ষক সুনীল বনশল। শিলিগুড়িতে দলীয় বৈঠকে এ নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেছিলেন তিনি। যোগ্য দলীয় সদস্য দিয়ে প্রতিটি বুথ মজবুত না করলে শুধু পঞ্চায়েত ভোট নয়, লোকসভাতেও ভাল ফল মিলবে না বলে যথেষ্ট আক্ষেপ প্রকাশ করেন সুনীল বনশল ও রাজ্য নেতৃত্ব।

    এদিনই দুপুরে রায়গঞ্জ ইনস্টিটিউট মঞ্চে উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের নেতৃত্বকে নিয়ে বিশেষ সাংগঠনিক সভা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং দলের পর্যবেক্ষক সুনীল বনশল। উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ির বিধায়ক শংকর ঘোষ এবং রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী। সেখানেই বুথ কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বনশল বলেন, “বহু ক্ষেত্রে মিথ‌্যা রিপোর্ট দিয়ে দল বুথস্তর পর্যন্ত শক্তিশালী বলে দেখানো হচ্ছে। এতে ক্ষতি হচ্ছে।”

    বৈঠকে উপস্থিত দুই জেলার নেতৃত্বের অনেকে জানিয়েছেন, প্রতিটি বুথ কমিটির সদস্যদের এবার থেকে সরাসরি ফোন করে বুথের প্রকৃত অস্তিত্ব জানা হবে। শুধু শুধু কাগজ কলমে বুথ কমিটি রেখে বাস্তবে কোনও কর্মসূচি দেখা যাবে, এসব আর বরদাস্ত করা হবে না। বুথ থেকে মণ্ডল স্তরের প্রতিটি কমিটির নিজস্ব শক্তি প্রকাশ করতে এলাকা ভিত্তিক ইস্যু নিয়ে আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করার নির্দেশ দেন দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক।

    কাগজ-কলমে ‘ফলস’ কমিটির তালিকা , ক্ষুব্ধ বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্য়বেক্ষক সুনীল বনশল।

    MORE NEWS – ২০২৩ সালের রাজ্যের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের।

    ২০২৩ সালের জন্য রাজ্যের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। চমকপ্রদভাবে খসড়া তালিকায় ভোটারের সংখ্যা কমে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রকাশ করা তালিকা অনুযায়ী, ২০২৩ সালে রাজ্যের ভোটার সংখ্যা ৭ কোটি ৪২ লক্ষ ৮৮ হাজার ২৩৩ জন। ২০২২ সালে এই সংখ্যাটা ছিল ৭ কোটি ৪৩ লক্ষ ৮১০। অর্থাৎ একবছরে ভোটারের সংখ্যা বাড়ার বদলে ১২ হাজার ৫৭৭ জন কমে গিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী , প্রতি বছরই ভোটার তালিকায় সংশোধন করা হয়। তবে এভাবে ভোটার সংখ্যা কমে যাওয়াটা কার্যত নজিরবিহীন। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments