নদীয়া:- সামনে ঈদ। সেই ঈদের দিন নদীয়ার শান্তিপুরের স্পর্শ কাতর এলাকাগুলিতে বাড়তি পুলিশের টহলদারির দাবি জানালেন বিভিন্ন মসজিদের ইমামরা। শান্তিপুর শহরের মোট 74 টি মসজিদ রয়েছে। তাদের মধ্যে আজ 34 টি মসজিদের ইমাম এবং অন্যান্য মসজিদের মসজিদ কমিটির লোকজনদের নিয়ে শান্তিপুর থানা তে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছিল। ওই বৈঠকে বিভিন্ন মসজিদের ইমাম এবং মসজিদ কমিটির সভাপতিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সার্কেল ইন্সপেক্টর গৌরীপ্রসন্ন বন্ধু এবং শান্তিপুর থানার ওসি লাল্টু ঘোষ। সম্প্রতির বাতাবরণ বজায় রেখে ঈদের দিন উচ্চস্বরে মাইক বাজানো মদ্যপান করা থেকে বিরত থাকার জন্য। বিভিন্ন মসজিদের ইমাম এবং মসজিদ কমিটির সভাপতিরা একমত হয়েছেন। খুশির ঈদের,খুশির ঈদের
তারা আগামীকাল শুক্রবার বিভিন্ন মসজিদে ওই এলাকার মানুষদের সচেতন করার জন্য বার্তা দেবেন। পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের আশ্বস্ত করা হয়, ঈদের দিন শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য তারা সব রকম সহযোগিতা করবেন। শান্তিপুর থানার ফোন নাম্বারে যেকোন সমস্যার জন্য ফোন করলেই পুলিশ গিয়ে সেখানে হাজির হবে। এবাদেও পেট্রোলিং এবং পুলিশের টহলদারির ব্যাপারটা হচ্ছে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেন পুলিশ প্রশাসন। রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ঈদের দিন শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখাটাই এদিনের বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় ছিলো। বিভিন্ন ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতৃত্বকেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায়, তারা তাদের মূল্যবান বক্তব্য পেশ করেন।
খুশির ঈদের শান্তি-শৃঙ্খলা এবং সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রশাসনিক মিটিং বিভিন্ন মসজিদ কমিটি এবং ইমামদের সাথে।
MORE NEWS – মঙ্গলচণ্ডী পুজো দেওয়ার আগে ফুলহর নদীতে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেল দুই নাবালিকা।
মালদাঃ- মঙ্গলচণ্ডী পুজো দেওয়ার আগে ফুলহর নদীতে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেল দুই নাবালিকা। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে রতুয়ার নাককাট্টি ব্রিজের নীচে।ঘটনার খবর পেয়ে প্রথমে স্থানীয়রা নৌকা ও জাল নিয়ে নদীতে তল্লাশি চালিয়েও ব্যর্থ হন।প্রায় ৫ ঘন্টা পর বেলা দুটো নাগাদ ঘটনা স্থলে এসে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দল ও ডুবুরি।এরপর স্পিড বোর্ড নিয়ে শুরু হয় তল্লাশি অভিযান।তবে খবর লেখা পর্যন্ত দুই নাবালিকার মধ্যে একটিও দেহ উদ্ধার করতে পারেনি উদ্ধারকারী দল। নিখোঁজ দুই নাবালিকার নাম পূজা মণ্ডল (১৩) ও সুপ্রিয়া মণ্ডল (১৪)।তারা সম্পর্কে আত্মীয়। দু’জনের বাড়ি রতুয়া-১ ব্লকের বিলাইমারি অঞ্চলের ঝাকসুটোলা গ্রামে। পূজার বাবা আনন্দ মণ্ডল এবং সুপ্রিয়ার বাবা প্রফুল্ল মণ্ডল পেশায় রাজমিস্ত্রি। কর্মসূত্রে তাঁরা বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন। পূজাও একসময় দিল্লিতে মা-বাবার কাছে থাকত। CONTINUE READING