More
    Homeখবরজঙ্গলমহলে জারি হয়েছে হাই এলার্ট, সতর্ক রয়েছে পুলিশ প্রশাসন।

    জঙ্গলমহলে জারি হয়েছে হাই এলার্ট, সতর্ক রয়েছে পুলিশ প্রশাসন।

    ঝাড়গ্রাম:- জঙ্গলমহলে জারি হয়েছে হাই এলার্ট। সতর্ক রয়েছে পুলিশ প্রশাসন। এরই মধ্যে ঝাড়গ্রাম থানার অন্তর্গত মানিকপাড়া বিট হাউসের মানিকপাড়া রামকৃষ্ণ বাজারে রাতের অন্ধকারে উদ্ধার হলো মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার। পোস্টার গুলিতে লাল কালিতে লেখা রয়েছে, ” কিশান জি অমর রহে, এতদিন তৃণমূল খেলেছে জনগণের সাথে, এবার মাওবাদী খেলবে তৃণমূল নেতার সাথে ” নিচে লেখা রয়েছে মাওবাদী। শনিবার সকালে এই পোস্টার দেখে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়ায় মানিকপাড়ায়। মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টারের খবর পুলিশের কানে আসতেই রামকৃষ্ণ বাজারে পৌঁছায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশ। পুলিশকর্মীরা মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার গুলোকে ছিঁড়ে ফেলে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দপ্তর এর রিপোর্ট অনুযায়ী জঙ্গলমহলে মাওবাদী কার্যকলাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

    সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দপ্তরের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে জঙ্গলমহলে 15 দিনের হাই এলার্ট জারি করা হয়। জঙ্গলমহলের সমস্ত থানার পুলিশ কর্মীদের 15 দিনের ছুটি ও বাতিল করা হয়। রাতের বেলায় তৃণমূল নেতাদের অবাধ যাতায়াতের সতর্ক করা হয়। এই পর্যায়ে যথেষ্ট সক্রিয় রয়েছে পুলিশ প্রশাসন। পাশের জেলা পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পুরুলিয়ায় মাওবাদী নামাঙ্কিত প্রস্তাব উদ্ধার হচ্ছে প্রায়ই। এরইমধ্যে মানিকপাড়ায় মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার উদ্ধার হওয়ায় রাজনৈতিক মহলের একাংশ অশনি সংকেত দেখছে জঙ্গলমহলে।

    জঙ্গলমহলে জারি হয়েছে হাই এলার্ট, সতর্ক রয়েছে পুলিশ প্রশাসন।

    MORE NEWS – অলচিকি মাধ্যমে পঠন-পাঠন শুরু করে ভবিষ্যৎ অন্ধকারের মুখে অলচিকি মাধ্যমের ছাত্র-ছাত্রীদের।

    ঝাড়গ্রাম:- অলচিকি মাধ্যমে পঠন-পাঠন শুরু করে ভবিষ্যৎ অন্ধকারের মুখে অলচিকি মাধ্যমের ছাত্র-ছাত্রীদের। অবিলম্বে অলচিকি মাধ্যমে উচ্চ বিদ্যালয় চালু করার দাবিতে প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকদের স্কুলের মধ্যে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন শুরু করলো অলচিকি মাধ্যমে পড়া ছাত্র-ছাত্রীর অভিভাবকরা। শুক্রবার ঝাড়গ্রাম জেলার জামবনি ব্লকের শাবলমারা গ্রামের শাবলমারা প্রাথমিক বিদ্যালয় এর ঘটনা। জানা গিয়েছে, শাবলমারা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা মাধ্যমের পাশাপাশি অলচিকি মাধ্যমেও পঠন-পাঠনের ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলা মাধ্যমে যে সকল ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশোনা করছিল তারা পঞ্চম শ্রেণি পাশ করার পর হাই স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হয়ে যায়। কিন্তু যে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা অলচিকি মাধ্যমে পঠন-পাঠন করছিল তারা পঞ্চম শ্রেণী উত্তীর্ণ হওয়ার পর বিদ্যালয় না থাকার কারণে কোথাও ভর্তি হতে পারেনি। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments