More
    Homeখবরদেওয়ান তলার বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যবাহী দেওয়ান গাজিবাবার সম্প্রীতির মেলা যাত্রাপালা ও সংবর্ধনার...

    দেওয়ান তলার বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যবাহী দেওয়ান গাজিবাবার সম্প্রীতির মেলা যাত্রাপালা ও সংবর্ধনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো।

    Today Kolkata:- গত দুই বছর ধরে করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠে করোনাকে দূরে ঠেলে দিয়ে অবশেষে প্রতিবছরের মতো এবারও ডায়মন্ড হারবার ২নম্বর ব্লকে নূরপুর অঞ্চলের অন্তর্গত ভবানীপুর দেওয়ান তোলা প্রাঙ্গণে বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যবাহী দেওয়ান গাজী বাবার জমজমাট মেলার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সত্য যুগ আসছে যাত্রা পালার মধ্যে দিয়ে শেষ হলো। ১লা চৈত্র সকলে সংযুক্ত ভাবে প্রদীপ উজ্জ্বলনের মধ্যে দিয়ে মেলার শুভ সূচনা করেন, পরিচালনায় পীর উন্নয়ন কমিটি। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডায়মন্ড হারবারের বিধায়ক পান্নালাল হালদার, ব্লক ২ সভাপতি অরূমোয় গায়েন, এবং দেওয়ান গাজী বাবার মেলার উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক আজিজুল শেখ, সাংস্কৃতি সম্পাদক সাজ্জাদ আলী শেখ সহ আরো অনেকে। এদিন সকল অতিথিবৃন্দকে ফুলের তোড়া এবং উত্তরী পরিয়ে সম্মানিত করা হয়।

    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ব্লক ২ সভাপতি অরূময় গায়েন বলেন দেওয়ান তলার দেওয়ান গাজীবাবার মেলা কত বছরের কেউ জানেনা না,সকল ধর্মের মানুষ মনের আশা পূরণ করার লক্ষ্যে এই মেলায় মানত করেন I তিনি আরও বলেন মানব জীবনে মেলা এক সাংস্কৃতিক মঞ্চ যেখানে বহু মানুষের সমাগম হয়।এবং সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়।আমাদের একসাথে সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে হবে।মেলা হল মিলন মেলা ও উৎসাহের মিলন মেলা এটি সমাজকে আরো শক্তিশালী করে।

    দেওয়ান তলার বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যবাহী দেওয়ান গাজিবাবার সম্প্রীতির মেলা যাত্রাপালা ও সংবর্ধনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো।

    MORE NEWS – বাংলার প্রথম মহিলা ইঞ্জিনিয়ার।

    Today Kolkata:- ১৯৪৭ সাল। দেশ স্বাধীন হল। প্রযুক্তিবিদ্যার অধ্যয়নে তখন পুরুষদের একচ্ছত্র আধিপত্য। পশ্চিমবাংলার বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ তখন প্রযুক্তিবিদ্যার অধ্যয়নের অন্যতম পীঠস্থান। ১৯৪৭ সালেই পশ্চিমবাংলার তৎকালীন নিকুঞ্জ বিহারী মাইতি বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের দরজা খুলে দিলেন মহিলাদের জন্যে। প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন দুইজন ছাত্রী। ভর্তি হলেন দুজনেই। কিন্তু একজন দ্বিতীয় বর্ষেই কলেজ ছাড়লেন। রইলেন একজন ছাত্রী। ১৯৫১ সালে তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করলেন। তিনিই ছিলেন বাংলার প্রথম ইঞ্জিনিয়ার। গোটা ব্যাচে তিনিই ছিলেন একমাত্র ছাত্রী। বাকি সকলেই ছিলেন ছাত্র। তিনি ইলা মজুমদার। জন্ম ১৯৩০ সালের ২৪শে জুলাই বর্তমান বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার মাদারীপুর গ্রামে। পিতা যতীন্দ্র কুমার মজুমদার ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। মা ছিলেন গৃহবধূ। যতীন্দ্রবাবু ছোট থেকেই মেয়েকে মুক্ত পরিবেশে বড় করে তোলেন। ১২ বছর বয়সেই ইলা সাইকেল চালাতে পারত। মাত্র ১৬ বছর বয়সে শিখেছিলেন জিপ চালানো। খুলনায় তিনি নবম শ্রেণী অবধি পড়াশোনা করেন। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments