Today Kolkata:- দেশে গণতন্ত্র বিপন্ন হয়ে পড়েছে, বিস্ফোরক মহুয়া মৈত্র। দেশে গণতন্ত্র বিপন্ন হয়ে পড়েছে। বিস্ফোরক টুইটে বিজেপি বিঁধেছেন তৃণমূল কংগ্রে সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি অভিযোগ করেছেন গত তিনদিন ধরে সংসদে কোনও বিরোধী দলের নেতাকে বলতে দেওয়া হচ্ছে না। স্পিকার ওম বিড়লা কেবল বিজেপি সাংসদদের বলার সুযোগ দিচ্ছেন।
বিরোধী দলের কোনও নেতাকে বলতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করার অর্থই হল গণতন্ত্রের কণ্ঠ রোধ করা। টুইটে মোদী সরকারকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন মহুয়া মৈত্র। সংসদে বিরোধীরা যতবারই সরব হয়েছেন তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। গত বাদল অধিবেশন থেকেই এই পন্থা নিয়েছে মোদী সরকার। রাজ্য সভা থেকে লোকসভা সর্বত্র প্রতিবাদ করলেই বিরোধী দলের সাংসদদের সাসপেণ্ড করা হচ্ছে।
এবার প্রতিবাদ করলেও যে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই সেকারণে মহুয়া মৈত্র টুইটে লিখেছেন তিনি এই প্রতিবাদ করার জন্য জেলে যেতেও প্রস্তুত। অধীর চৌধুরী আবার অভিযোগ করেছেন বিরোধী সাংসদরা যাতে কিছু বলতে না পারেন সেকারণে তাঁদের মাইক বন্ধ করে রাখা হচ্ছে। সংসদে তাঁরা কিছু বলতে পারছেন না সেকারণে। পরিকল্পিতভাবে এটা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন। এই নিয়ে স্পিকার ওম বিড়লাকে চিঠিও দিয়েছেন অধীর চৌধুরী।
Arpita Mukherjee “সামাজিক সম্মান নষ্ট করা হচ্ছে” , বিচারকের সামনে কাতর আর্তি অর্পিতার।
তিনি চিঠিতে স্পিকারের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন গত তিনদিন ধরে বিরোধী দলের সাংসদদের মাইক বন্ধ করে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত তিন দিন ধরে আদানি ইস্যুতে বিজেপির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছে বিরোধীরা। আদানি ইস্যুতে শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে সংসদে। বিরোধী দলের সাংসদরা একজোট হয়ে সংসদ অধিবেশনে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। এমনকি আদানি ইস্যুতে তদন্তের দাবি জানিয়ে ইডির দফতরে ধর্না দিয়েছে তারা।