Today Kolkata: ঘুষ নেওয়ার অপরাধে এক পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। একটি ধর্ষণের মামলা তুলে নেওয়ার জন্য ঘুষ নিয়েছিলেন অভিযুক্ত পুলিশ আধিকারিক (DSP)। ডিএসপি পদ থেকে তাঁর অবনমন করা হবে বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০২১ সালে একটি ধর্ষণের মামলার তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন ডিএসপি বিদ্যা কিশোর শর্মা। গণধর্ষণের অভিযোগ এনেছিলেন এক মহিলা। একটি হাসপাতালের ম্যানেজার বিনোদ যাদব ও পুলিশের সাব ইনস্পেক্টর রামবীর যাদবের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। বারবার অভিযোগ জানানোর পরেও পুলিশের তরফে একেবারেই আমল দেওয়া হয়নি। প্রকাশ্যে আসে একটি চাঞ্চল্যকর ভিডিও।
অভিযুক্ত ডিএসপিকে টাকা নিতে দেখা যায় ওই ভিডিওটিতে। রামপুর জেলায় থাকাকালীন প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে ওই ডিএসপির বিরুদ্ধে। তখনই জানা যায়, ধর্ষণের মামলা ধামাচাপা দিতেই ওই টাকা ঘুষ নিয়েছেন বিদ্যা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় এই ভিডিও। পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ওঠার পরেই নড়েচড়ে বসে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন। বিদ্যার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করা হয়। সেই সঙ্গে গণধর্ষণে দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। তদন্ত চলাকালীন সাসপেনশনে পাঠানো হয় অভিযুক্ত ডিএসপিকে। চলতি মাসের এক তারিখেই মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে জানানো হয়, ফের কনস্টেবল পদে বহাল করা হবে বিদ্যাকে। আগামী দশ বছর এই পদেই তাঁকে কাজ করতে হবে বলে জানা গিয়েছে।
ধর্ষণের মামলা আড়াল করতে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ, যোগী রাজ্যে DSP হয়ে গেলেন পুলিশ কনস্টেবল।
MORE NEWS – “চাকরিপ্রার্থীদের টাকা পর্ষদে যেত , তবে মানিক বাবু পেতেন কিনা জানা নেই ” – সুরবদল তাপস মণ্ডলের।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দাবি করেছিলেন তাপস মণ্ডল। বিএড, ডিএলএডে অফলাইন ভরতির টাকা মানিক পেতেন বলেই জানিয়েছিলেন তিনি। তবে মাত্র ২৪ ঘণ্টার ভিতরেই সুরবদল। সিজিও কমপ্লেক্সে ঢোকার মুখে তাঁর দাবি , টাকা পর্ষদে যেত। মানিক ভট্টাচার্য নিতেন কিনা , তা তিনি বলতে পারবেন না। কেন নিজের বয়ান বদল করলেন মানিক ‘ঘনিষ্ঠ’, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। CONTINUE READING