Today Kolkata:- প্রবল বৃষ্টিপাতের পর এবার অনাবৃষ্টির কারণে ধান চাষীদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ। উল্লেখ্য বিগত কিছুদিন আগে প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে চাষিরা এ বছর বর্ষাকালীন ধান চাষের জন্য বীজতলা তৈরি করতে পারেননি। এমনকি অনেকের বীজতলা প্রবল বর্ষণের কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। পুনরায় চাষিরা বীজতলা তৈরি করে ধানের চারা গাছ তৈরি করেছেন। কিন্তু বর্তমানে অনাবৃষ্টির কারণে শুকিয়ে গেছে চাষের জমি। তাই চাষিরা এ বছর তাদের বর্ষাকালীন একমাত্র চাষাবাদ ধান রোপন করতে ব্যর্থ হয়ে পড়েছেন। এরকম অনাবৃষ্টির কবলে পড়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন মেখলিগঞ্জ মহাকুমার হলদিবাড়ি ব্লকের বিভিন্ন এলাকার চাষীদের পাশাপাশি জলপাইগুড়ি সদরে ব্লকের ও বিভিন্ন এলাকার চাষিরা। সেরকমটাই জানালেন চাষী প্রদীপ সরকার। প্রদীপবাবু বলেন প্রবল বৃষ্টির কারণে একটা সময় আমরা ধান চাষের বীজতলা তৈরি করতে পারিনি।
যদিও পরবর্তীতে অনেক কষ্ট সহ্যের মধ্য দিয়ে কোনরকম বীজতলা তৈরি করেও অনাবৃষ্টির কারণে ধান রোপণ করতে পারছিনা। তাই বর্তমানে দিশেহীন হয়ে পড়েছি অনাবৃষ্টির কারণে। কেননা সঠিক সময় ধান চাষ না করতে পারলে ফলন ভালো হবে না। আর ফলন ভালো না হলে সারা বছর ছেলেপুলেদের নিয়ে কি খেয়ে বেঁচে থাকব সেটাই এখন ভাববার বিষয়। বিকাশ সরকারের রিপোর্ট হলদিবাড়ি।
প্রবল বৃষ্টিপাতের পর এবার অনাবৃষ্টির কারণে ধান চাষীদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।
Bhagabantapur গত বছর বন্যায় ভেঙে গিয়েছিল গ্রাম পঞ্চায়েতের তৈরি করা কাঠের সেতু।
MORE NEWS – অমরনাথ ধামে ঘুরতে গিয়ে নিখোঁজ সোদপুরের একই পরিবারের তিনজন।
এই মাসের ৪ তারিখ সোদপুর উত্তর নাটগরের বাসিন্দা পেশায় ব্যাংকে কর্মরত নারায়ণ চন্দ্র দে স্ত্রী রুমা দে ও ছেলে সাগর দে কে নিয়ে অমরনাথ ধামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয।,তারপর ভয়ানক বিপর্যয় ঘটে অমরনাথ যাত্রার পথে, মৃত্যু হয় অনেক তীর্থযাত্রীর, আহত হয়েছেন বহু মানুষ।ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন অনেকে, অমরনাথ ধামের তীর্থযাত্রীদের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের বহু মানুষ রয়েছেন। এমনই এক নিখোঁজ তীর্থযাত্রীর পরিবারের খোঁজ পাওয়া গেল সোদপুর উত্তর নাটাগর এলাকায়। অমরনাথ ধামে ঘুরতে যাবার পর এ মাসের ৭ তারিখ পরিবারের সাথে শেষ কথা হয়েছিল। CONTINUE READING