মালদাঃ- বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে দেওয়াল লিখনের কাজ করেও মেলেনি প্রাপ্য টাকা এমনি অভিযোগ উঠল পুরাতন মালদা বিধানসভার বিধয়কের বিরুদ্ধে। বিধানসভা ভোট পার হয়েছে প্রায় এক বছর দেওয়া লিখনের কাজ করে মেলেনি টাকা, এবার পুরাতন মালদার সাহাপুর এলাকায় ধর্নায় বসলেন রঞ্জিত দাস নামে এক শিল্পী। রঞ্জিত দাসের অভিযোগ ভোটে জিতে আর টাকা দিচ্ছেন না মালদা বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক গোপাল চন্দ্র সাহা। বারবার বলেও কোনো লাভ না হওযায় অবশেষে ধর্নায় বসলেন তিনি তার পাশে দারিয়েছেন অন্য শিল্পীর। বিজেপি বিধায়ককে জালিয়াত বলে কটাক্ষ করেছেন পুরাতন মালদা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তথা বহিস্কৃত বিজেপি নেতা নিতাই মন্ডল। যদিও এর পেছনে তৃণমূলের ষড়যন্ত্র আছে বলে অভিযোগ বিজেপি বিধায়ক গোপাল চন্দ্র সাহা। বিধানসভা নির্বাচনের সমস্ত বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি উত্তর মালদা সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত। পাল্টা বিজেপি কে কটাক্ষ করেছে শাসক দল।
বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে দেওয়াল লিখনের কাজ করেও মেলেনি প্রাপ্য টাকা।
MORE NEWS – তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে মে দিবস উপলক্ষে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির কান্দিতে।
Today Kolkata:- মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে ও কান্দি শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সহযোগিতায় কান্দির লোহাপট্টি পাঁচগাছিয়া এলাকায় রবিবারের দিন মে দিবস উপলক্ষে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হলো। এদিনের এই রক্তদান শিবিরে প্রায়ই 100 জন রক্তদাতার স্বেচ্ছায় রক্ত দান করেন। রবিবারের মে দিবস উপলক্ষে উক্ত রক্তদান শিবিরে মধ্যমনি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কান্দি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক অপূর্ব সরকার, এদিনের এই রক্তদান শিবিরে কান্দি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক অপূর্ব সরকার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কান্দি পঞ্চায়েত সমিতির সহকারি সভাপতি তথা মুর্শিদাবাদ জেলা আইএনটিটিইউসি সভাপতি তথা কান্দি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পার্থপ্রতিম সরকার, কান্দি পৌরসভার পৌর পিতা জয়দেব ঘটক, কান্দি পৌরসভার সহকারি পৌর পিতা গৌরি সিনাহা বিশ্বাস, কান্দি শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তরুণ সুন্দর ত্রিবেদী, কান্দি পৌরসভার একাধিক কাউন্সিলর ও কান্দির বিভিন্ন, CONTINUE READING
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা দীঘা শহরে, 24 ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছেন না এলাকার বাসিন্দারা।
ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে পুড়ে ছাই হয়ে গেলো ছয়টি পরিবারের সর্বস্ব।