More
    Homeখবরমুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের হাত ধরে দিন বদল পাহাড়ে।

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের হাত ধরে দিন বদল পাহাড়ে।

    Today Kolkata:- মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের হাত ধরে দিন বদল পাহাড়ে। কলকাতা থেকে ফিরেই দার্জিলিংয়ের পাহাড়বাসীর জমির অধিকার প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের হাত ধরে দিন বদল পাহাড়ে। চলতি উত্তর সফর থেকেই ভূমির অধিকারহীন পাহাড়বাসীদের পাট্টা তুলে দিতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।পাহাড় উন্নয়নই একমাত্র লক্ষ্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের।

    পাহাড়ে ক্রমাগত উন্নয়ন মূলক কাজের মধ্য দিয়ে মিলেছে বারংবার তার প্রমানও। এবারে জিটিএ মাধ্যমে পাহাড় ও পাহাড়বাসীর সার্বিক উন্নয়নে কাজের লক্ষ্য স্থির করে এগোচ্ছে রাজ্যের সরকার। দীর্ঘদিনের পাহাড়বাসি ভূমির অধিকারহীন মানুষদের ভিটেমাটির অধিকার প্রদানের দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। পাহাড়ে ধাপ চাষি থেকে চা বলয়ের শ্রমিকদের বসত ভিটে -মাটির অধিকার স্বরূপ পাট্টা প্রদান করবে রাজ্য। শুক্রবারই জিটিএর তরফে চা বলয়ে পাট্টা প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে বলে জানান গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সিইও অনিত থাপা। স্বাধীনতার ৭৫বছর পেড়িয়ে গেলেও ৮০ শতাংশ পাহাড়বাসির নিজ ভূমির অধিকার মেলেনি।

    সম্প্রতি কলকাতায় নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জিটিএ সিইও এবং জিটিএ সভাসদডদের প্রতিনিধি দলের বৈঠকে পাহাড়বাসীদের নিজভূমির অধিকার তুলে দিতে পাট্টা প্রদানের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। পাহাড় উন্নয়ন নিয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এই বৈঠক থেকে তা সেদিনই জানিয়ে দেন জিটিএ সিইও। শুক্রবার কলকাতা থেকে পাহাড়ে ফেরার পথে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমেই জিটিএ সিইও অনিত থাপা জানান- রাজ্যের সরকার দার্জিলিংয়ের পাহাড় বাসীদের ভূমির অধিকার প্রদান ও জমির বৈধ নথিপত্র পাট্টা তাদের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছে।

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের হাত ধরে দিন বদল পাহাড়ে।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনসভা কে কেন্দ্র করে চূড়ান্ত প্রস্তুতি মাথাভাঙায়।

    তিনি বলেন দার্জিলিং ফিরে আজ(শুক্রবার) থেকেই চা বাগান এলাকায় জিটিএর তরফ থেকে সেই পাট্টা বিলির প্রক্রিয়াকরণ শুরু হয়ে গিয়েছে। তার মন্তব্য পাহাড়ের জন্য এটি সবচেয়ে বড় সাফল্য। মুখ্যমন্ত্রী তার সম্ভাবনাময় উত্তর সফরে পাহাড়বাসীদের হাতে সে পাট্টা তুলে দেবেন। অনিত বক্তব্য সংযোজন করে বলেন আমরা ( ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চা) নির্বাচনের সময় পাহাড়বাসীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম ক্ষমতায় এলে পাহাড়ের মানুষ তাঁদের জমির অধিকার পাবেন, পাট্টা পাবেন৷

    পাহাড়ের ৮০শতাংশ মানুষের কাছে তাদের বসতভূমির অধিকারের আইনি কোনো নথিপত্র নেই। এবারের পাহাড়ের এই ইস্যু সফল হয়েছে। এদিকে পাহাড়ের উষ্কানীমূলক গোর্খাল্যান্ড ইস্যু ও স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান নিয়ে নিজ বক্তব্যে অনড় অনিত। পূর্বেই একাধিক বার অনিত থাপা সাফ জানিয়েছেন আমার কাছে স্থায়ী সমাধান হলো পাহাড়বাসীর প্রতিটি ঘরে জল পৌঁছে দেওয়া, পাহাড়বাসীর কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ভালো স্বাস্থ্যপরিসেবা পৌঁছে দেওয়া,পাহাড়ের রাস্তাঘাট, শিক্ষার উন্নয়ন ও প্রসার, পাহাড়বাসীর ভূমির অধিকার।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments