More
    Homeখবরযুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে আটকে দুর্গাপুর ফরিদপুর ব্লকের ডাক্তারি পড়ুয়া , উদ্বিগ্ন গোটা...

    যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে আটকে দুর্গাপুর ফরিদপুর ব্লকের ডাক্তারি পড়ুয়া , উদ্বিগ্ন গোটা পরিবার ।

    Today Kolkata :- বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন এর মধ্যে যুদ্ধ। আচমকা যুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ায় সেখানে আটকে রয়েছে বহু ভারতীয়। যার বেশিরভাগই মেডিকেল পড়ুয়া। দুর্গাপুর ফরিদপুর ব্লকের পিওর শ্যামলা কোলিয়ারির বাসিন্দা শিবানন্দ গোপ তিনি ডাক্তারি পড়তে বছর পাঁচেক আগে পাড়ি দেন ইউক্রেনের বিনিসিয়াই শহরে। তার বাবা জানান ক’দিন ধরে সংবাদমাধ্যমে যুদ্ধের সম্ভাবনার কথা জেনে চিন্তায় ছিলাম। তবে সত্যি সত্যি যে যুদ্ধ লেগে যাবে এটা আশা করিনি। বলেন বাড়ির সবাই উদ্বেগের মধ্যে রয়েছি। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসুক এটাই প্রার্থনা। শিবানন্দের বাবা রাজেন্দ্রর গোপ জানান যতক্ষণ পর্যন্ত ছেলে বাড়ি ফিরে না আসছে ততক্ষণ পর্যন্ত চরম দুশ্চিন্তায় পরিবার। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে

    অন্যদিকে ইউক্রেনে থাকা শিবানন্দের সাথে তার বাবা ভিডিও কলিংয়ের কথা বললে শিবানন্দ জানাই , তাঁরা তারা ইউক্রেনের অ্যাম্বাসিতে অবস্থান করছিল গত কয়েকদিন আজ সেখান থেকে এয়ার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের যাবার জন্য তৈরি হয় তৎক্ষণাৎ এয়ারপোর্টে রাশিয়ার হওয়ায় হামলা হওয়ায় সিকিউরিটিগার্ডরা তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেন। সাংঘাতিক ভয়ানক ভয়াবহ পরিস্থিতিতে দুর্গাপুর ফরিদপুর ব্লকের লাউদোহার পিওর শ্যামলা কোলিয়ারি এলাকায় ডাক্তারি পড়ুয়া শিবানন্দ জানান অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার পর তাঁরা ট্রেনে করে হাঙ্গেরির উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হন। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে

    যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে আটকে দুর্গাপুর ফরিদপুর ব্লকের ডাক্তারি পড়ুয়া , উদ্বিগ্ন গোটা পরিবার ।

    ইউ‌ক্রেনে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের সহযোগিতার জন্য তিন দেশে বাংলাদেশ মিশনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ

    ইউক্রেনের দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বাংলাদেশের নাগরিকদের রোমানিয়ায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ।

    নির্বাচনের শেষ লগ্নে ডায়মন্ড হারবার পৌরসভার ১০ ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডে সহ সকল ওয়ার্ডের তৃনমূল প্রার্থীদের সমর্থনে পদযাত্রায় ঝর তোলেন

    শিবানন্দের বাবার ভারত সরকার তথা রাজ্য সরকারের কাছে কাতর আবেদন যেমন করেই হোক সুস্থ অবস্থায় তাঁর ছেলেকে ফিরিয়ে আনুক দেশে। শিবানন্দের বাবা জানান আর মাত্র এক বছর ছিল তার ছেলের ডাক্তারি পড়ার সময়সীমা তারপরেই ফিরে আসত দেশে কিন্তু তার মাঝেই এই অপ্রত্যাশিত শিবানন্দের বাবা জানান আর মাত্র এক বছর ছিল তার ছেলের ডাক্তারি ডাক্তারি পড়ার সময়সীমা কিন্তু তার মাঝে এই অপ্রত্যাশিত যুদ্ধে সব যেন ভন্ডুল হয়ে গেল। এখন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা সুস্থ অবস্থায় ঘরে ফিরুক ঘরের ছেলে ।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments