More
    Homeখবররাস্তা ও সীমানা প্রাচীর দেওয়া কে কেন্দ্র করে ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদ।

    রাস্তা ও সীমানা প্রাচীর দেওয়া কে কেন্দ্র করে ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদ।

    Today Kolkata:- রাস্তা ও সীমানা প্রাচীর দেওয়া কে কেন্দ্র করে ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদ । আর এই বিবাদের জেরে সৎ দাদার হাতে খুন হতে হল ভাইকে। ভাই কে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে, শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠল সৎ-দাদার বিরুদ্ধে। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের সোনাকুলে মঙ্গলবার রাতের ঘটনা। পুলিশ জানায়, নিহতের নাম জাহাঙ্গীর আলম(৫২)। ওই ঘটনায় পুলিশ মতিয়ুরের ছেলে জিয়াউর রহমান ওরফে সাফাতুল্লাহ কে গ্রেফতার করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, পাশাপাশি বাড়ি জাহাঙ্গীর ও সৎ-দাদা মতিউর রহমানের। শরিকি রাস্তা এবং সীমানা প্রাচীর ঘিরে দুই পরিবারের দীর্ঘ দিনের বিবাদ। এদিন ওই রাস্তা দিয়ে জাহাঙ্গীর ইট নিয়ে বাড়ির পিছন দিকে যেতে চাইলে গন্ডগোল বেধে যায় দুই পরিবারের। এদিন সন্ধে থেকে দুই পরিবারের ফের বচসা শুরু হয়। ওই সময় জাহাঙ্গীরকে প্রথমে বাঁশ দিয়ে পেটানো হয়। তারপর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।

    ঘটনার পর থেকে মতিয়ুর পলাতক। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন হরিশ্চন্দ্রপুরের আইসি সঞ্জয় কুমার দাস। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মৃত ব্যক্তির স্ত্রী খাইরুন বিবি জানান আমাদের দুই বাড়ির মাঝখানে একটি রাস্তা আছে। সামনে মেয়ের বিয়ে। বাড়ির সামনে ইট বোঝাই করে রাখা ছিল। আমার স্বামী আজকেও ইট দুই বাড়ির মাঝখানে রাস্তা দিয়ে বাড়ির পিছন দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করে। কিন্তু ওই রাস্তার মধ্যে আমার স্বামীর সৎ দাদার পরিবার একটি খুঁটি পুঁতে রেখেছিল। আমার স্বামী ওদের জানায় খুটি টা উঠিয়ে নিয়ে বাড়ির পেছনদিকে ইট পৌঁছে দিয়ে আবার খুঁটি আগের মতোই পুথে দেবে। কিন্তু এই কথা বলতে যেতেই আমার স্বামীর সৎ দাদা মতিউর এবং তার ছেলে সাফাতুল্লাহ দুজনে মিলে আমার স্বামীর উপর আক্রমণ করে। দুজনে মিলে বাঁশ দিয়ে নিশংস ভাবে আমার স্বামীকে পেটায়। তারপরে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। আমি চাই আমার স্বামীর খুনিদের সাজা হোক। সামনেই আমার মেয়ের বিয়ে ছিল।

    রাস্তা ও সীমানা প্রাচীর দেওয়া কে কেন্দ্র করে ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদ।

    সাধ্য বাড়ির খাবার খেয়ে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ালো গাজোল থানার কদুবাড়ি এলাকায়।

    এখন কিভাবে কি হবে কিছুই বুঝতে পারছি না। মৃত ব্যক্তির শ্যালক নুরুল ইসলাম জানান আমার জামাই বাবুর সৎ দাদা এবং ওর পরিবার মিলে নিশংস ভাবে আমার জামাইবাবু কে মেরে ফেলেছে। সৎ দাদা মতিউর পলাতক। আমরা চাই অবিলম্বে পুলিশ এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য উজির হোসেন জানান ওই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিবাদ ছিল। আজ এই নিশংস ঘটনার সাক্ষী থাকলো গোটা গ্রাম। আমরা চাই পুলিশ প্রশাসন অবিলম্বে দোষীদের গ্রেপ্তার করুক। এদিন ওই মৃত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার শুভেন্দু ভক্ত জানান হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আমরা ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ প্রশাসনের হাতে দেহ তুলে দিয়েছি।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments