Today Kolkata:- শিল্প সম্মেলনের মধ্যে দেউচা নিয়ে বাজার গরম করতে আসরে বিজেপি ও কংগ্রেস। গত দুদিন ধরে বীরভূমের নতুন শিল্পতালুক উত্তপ্ত। আদিবাসীদের একাংশ কোলব্লক করার জন্য জমি দিতে অনিচ্ছুক। তারা রাস্তায় নেমে কয়লা খনির বিরোধিতা করছেন। কিন্তুু শিল্প সম্মেলনে পাচামীকে তুলে ধরার পরিকল্পনা নিয়েছে রাজ্য সরকার। এই কোলব্লকে বিনিয়োগ টানার আপ্রান চেষ্টা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তুু এই কয়লা খনিকে নিয়ে ফের রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরু করছে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। বুধবার শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে রাজ্য বিজেপির বিধায়করা পাচামীতে আসবেন। সেখানে অনিচ্ছুক জমিদাতাদের নিয়ে বসবেন অবস্থানে। অন্যদিকে পাচামীতে পা রাখবেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধির রঞ্জন চৌধুরী। তিনি দেউচায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলবেন। এককথায় বাংলার শিল্পায়নে ফের কালো মেঘ।
কারন বিশ্ববঙ্গ বানিজ্য সম্মেলনে দেশ- বিদেশের শিল্পপতিরা থাকবেন। আার বিজেপি ও কংগ্রেসের আন্দোলনে প্রশ্নের মুখে পরবে রাজ্য। আন্দোলনের ছবি দেখলে বিনিয়োগকারিরা কি উৎসাহ পাবেন। যদি এই ছবি দেখে শিল্পপতিরা কোলব্লক থেকে মুখ ঘোরায়, তাহলে তার দায় কার? রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন সিঙ্গুরের আরও একটা পুনরাবৃত্তি কি দেখবে বাংলা ? হঠকারি আন্দোলনে কার লাভ হবে উত্তর খুঁজছেন বাংলার রাজনৈতিক মহল। যদিও বিরোধীরা এই প্রশ্নের উত্তর হয়তো দিতে উৎসাহি নয়। কিন্তুু বাংলার শিল্পায়ন নিয়ে রাজনীতি করার মাশুল দিতে হবে বেকার যুবক- যুবতীদের।
শিল্প সম্মেলনের মধ্যে দেউচা নিয়ে বাজার গরম করতে আসরে বিজেপি ও কংগ্রেস।
MORE NEWS – দেগঙ্গায় মৃত পাঁচ শ্রমিকের পরিবারের সদস্যদের হাতে দু লক্ষ টাকার আর্থিক সাহায্য তুলে দিলেন রাজ্য সরকার।
Today Kolkata:- দেগঙ্গায় মৃত পাঁচ শ্রমিকের পরিবারের সদস্যদের হাতে দু লক্ষ টাকার আর্থিক সাহায্য তুলে দিলেন রাজ্য সরকার। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, জেলাশাসক সুমিত কুমার গুপ্তা, হাড়োয়া দেগঙ্গার বিধায়ক এছাড়া উপস্থিত ছিল দেগঙ্গা বিডিও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও অন্যান্যরা। রাজ্য কর্মসংস্থান থাকলে বাইরে যেতে হতো না এমনটাই দাবি মৃত শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যদের। কাজের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনকে বললেও কোনরকম সাহায্য মেলেনি বলেও অভিযোগ পরিবারের সদস্যদের। তবে রাজ্যের কর্মসংস্থান নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাইনি রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। CONTINUE READING
SBI – এর গাড়ি ও বাড়ির ঋণের সুদ হলো মহার্ঘ। লোনে শূন্য দশমিক দশ শতাংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।