Today Kolkata:- ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি তার নিঃশব্দ বিপ্লবের অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করেন এক নতুন কর্মসূচি ” এক ডাকে অভিষেক”। যার মাধ্যমে তিনি সাধারণ মানুষের সমস্যার ও সাংসদের মধ্যে দূরত্ব কমাতে,মানুষের সাথে নিবিড় যোগাযোগ গঠনের জন্য একটি নাম্বার 78877-78877 দেওয়া হয়েছে। ডায়মন্ড হারবার বিধান সভার মধ্যে সকল অঞ্চলের পাশাপাশি এদিন সরিষা অঞ্চলে ব্লক২ সভাপতি অরুমোয় গায়েন ও যুব নেতা শামীম আহমেদ মোল্লার নেতৃত্বে প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সাধারন মানুষের কাছে তাদের সকল অভিযোগ শোনেন। তার পর সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের দেওয়া হেল্প লাইন নম্বর এবং আরো অন্যান্য কিছু সামগ্রী বিতরণ করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ব্লক২ তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি অরুমোয় গায়েন, সরিষা অঞ্চলের অবজারভার তথা যুব নেতা শামীম আহমেদ মোল্লা, কৃষাণ সেলের সভাপতি নীতিশ মোদক সহ অঞ্চলের আরও অন্যান্য সকল নেতৃত্বরা।
ব্লক২ সভাপতি অরুমোয় গায়েন বলেন সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের নির্দেশে এদিন ডায়মন্ড হারবার ২নম্বর ব্লকের মধ্যে সরিষা অঞ্চলে প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে তাদের অনুমতি নিয়ে সাধারন মানুষের কাছে সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের দেওয়া হেল্প লাইন নম্বর পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। একটাই কারণ সাধারণ মানুষের সঙ্গে স্থানীয় লোকসভার সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্ক আরো মজবুত করতে। এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে কোনো সমস্যার মধ্যে পড়লে, সমাধান করতে স্থানীয় কোনো দলীয় নেতা,নেত্রী কাছে এসে সমাধান করতে যদি কোনো অসুবিধা মনে হয়। তাই সাধারন মানুষ কোনো সমস্যায় পড়লে দ্রুত সমাধান পেতে এই কর্মসূচি বলে জানা যায়।
সাধারণ মানুষের সুবিধার্তে সরিষা অঞ্চলে “এক ডাকে অভিষেক” সফল করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার শুরু হলো।
MORE NEWS – বাড়িতে থাকা কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করল এক দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী।
বাড়িতে থাকা কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করল এক দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদা জেলার হবিবপুর থানার নিমবাড়ি এলাকায়।মৃত ছাত্রীর নাম কল্পনা বর্মন বয়স (১৯)বছর।সে স্থানীয় মানিকড়া হাই স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী।পরিবারে রয়েছে বাবা মন্টু বর্মন মা জোৎস্না বর্মন। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায় প্রত্যেক দিনের মতো আজ সকালে পরিবারের সদস্যরা ঘুম থেকে উঠে অন্যান্য দিনের মতো কাজ করছিলো। সেই সময় হঠাৎই ওই স্কুল ছাত্রীর ঘরের ভেতর থেকে একটা শব্দ শোনা যাচ্ছে। সেই শব্দ শোনা মাত্রই ছাত্রীর বাবা ও মা তড়িঘরি ছুটে যায়। CONTINUE READING