সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকট সম্পর্কে শুনানি চলছে। সেই পাঁচ বিচারপতি হলেন, শিবির প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি এমআরশাহ, বিচারপতি কৃষ্ণা মুরারি, বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি পিএস নরসীমা। অন্যদিকে শিন্ডে গোষ্ঠীর হয়ে শুনানিতে অংশ নিয়েছে সিনিয়র অ্যাডভোকেট এনকে কৌল।
তিনি সাংবিধানিক বেঞ্চের সামনে বলেছেন, প্রতিদ্বন্দ্বী নেতাদের মন্ত্রকের প্রতি আর কোনও বিশ্বাস নেই। আদালত শিন্ডে শিবিরকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন করে। সেখানে যেমন বিভিন্ন রায়ের আইনি দিকগুলি উঠে এসেছে, ঠিক তেমনই দলত্যাগ এবং ফ্লোর টেস্ট কীভাবে আলাদা সেই প্রশ্নও করা হয়। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, যদি একটি ফ্লোর টেস্টের আগেকার কারণ দশম তফশিল লঙ্ঘনের ওপরে ভিত্তি করে হয়, তাহলে দশম তফশিলের ওপরে ভিত্তি করে ফ্লোর টেস্ট করা, তার উদ্দেশ্যকে নষ্ট করবে।
আদালত আরও জানতে চেয়েছিল তারা দলত্যাগকে বৈধতা দিচ্চে কিনা। অন্যথায় তা দশম তফশিলের অধীনে অনুমোদিত নয় বলেও জানানো হয়। দলের মধ্যে ভিন্নমত দলের মধ্যে ভিন্নমত একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠীর আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে করা সওয়ালে বলেন, তাদের মামলাটি দশম তফশিলের অধীনে বিভক্ত হওয়ার মতো ঘটনা নয়। তারা একই দলের মধ্যে একটি প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর কথা বলছে। দলের মধ্যে ভিন্নমতের কথাই তারা বলছে। যা গণতন্ত্রেরই অংশ। এর সঙ্গে একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠীর আইনজীবী, তাদের গোষ্ঠীকে শিবসেনা বলেন দাবি করেছেন।
সিনিয়ক অ্যাডভোকেট কৌল বলেছেন বিষয়টি দলের অভ্যন্তরীণ মতবিরোধের মামলা। তারাই শিবসেনার প্রতিনিধিত্ব করছেন। এব্যাপারে একমাত্র সিদ্ধান্ত নিতে পারে নির্বাচন কমিশনই। শুনানিতে আদালত নথিভুক্ত করে সমস্যাটিতে ফ্লোর টেস্টের প্রয়োজন কেননা সেখানে দলত্যাগ জড়িয়ে রয়েছে। আদালতে এও নথিভুক্ত হয়েছে, যে রাজনৈতিক দলের প্রধান রাজ্যপালকে জানাননি যে তারা মহা বিকাশ আঘাদি জোট থেকে সরে যাচ্ছেন। এই সময় আইনজীবী কৌল বলেছেন ৫৫ জন বিধায়কের মধ্যে ৩৪ জন রাজ্যপালকে চিঠি দিয়ে বলেছেন, সরকারের প্রতি তাদের বিশ্বাস নেই। উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী আগেই দশম তফশিলের কথা তুলেছিল উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী আগেই দশম তফশিলের কথা তুলেছিল প্রসঙ্গ ক্রমে উল্লেখ করা প্রয়োজন, উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী আগেই বলেছিল তাদের বিপরীত শিবির দশম তফশিলের অধীনে রক্ষা পেতে পারে না।
এব্যাপারে আরও উল্লেখ করা প্রয়োজন, সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকট সম্পর্কিত মামলাগুলির জন্য সাত বিচারপতির বেঞ্চ গঠনের ব্যাপারে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আদালত শিন্ডে শিবিরকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন করে। সেখানে যেমন বিভিন্ন রায়ের আইনি দিকগুলি উঠে এসেছে, ঠিক তেমনই দলত্যাগ এবং ফ্লোর টেস্ট কীভাবে আলাদা সেই প্রশ্নও করা হয়। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, যদি একটি ফ্লোর টেস্টের আগেকার কারণ দশম তফশিল লঙ্ঘনের ওপরে ভিত্তি করে হয়, তাহলে দশম তফশিলের ওপরে ভিত্তি করে ফ্লোর টেস্ট করা, তার উদ্দেশ্যকে নষ্ট করবে। আদালত আরও জানতে চেয়েছিল তারা দলত্যাগকে বৈধতা দিচ্চে কিনা। অন্যথায় তা দশম তফশিলের অধীনে অনুমোদিত নয় বলেও জানানো হয়।
দলের মধ্যে ভিন্নমত দলের মধ্যে ভিন্নমত একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠীর আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে করা সওয়ালে বলেন, তাদের মামলাটি দশম তফশিলের অধীনে বিভক্ত হওয়ার মতো ঘটনা নয়। তারা একই দলের মধ্যে একটি প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর কথা বলছে। দলের মধ্যে ভিন্নমতের কথাই তারা বলছে। যা গণতন্ত্রেরই অংশ। এর সঙ্গে একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠীর আইনজীবী, তাদের গোষ্ঠীকে শিবসেনা বলেন দাবি করেছেন। সিনিয়ক অ্যাডভোকেট কৌল বলেছেন বিষয়টি দলের অভ্যন্তরীণ মতবিরোধের মামলা। তারাই শিবসেনার প্রতিনিধিত্ব করছেন। এব্যাপারে একমাত্র সিদ্ধান্ত নিতে পারে নির্বাচন কমিশনই। শুনানিতে আদালত নথিভুক্ত করে সমস্যাটিতে ফ্লোর টেস্টের প্রয়োজন কেননা সেখানে দলত্যাগ জড়িয়ে রয়েছে। আদালতে এও নথিভুক্ত হয়েছে, যে রাজনৈতিক দলের প্রধান রাজ্যপালকে জানাননি যে তারা মহা বিকাশ আঘাদি জোট থেকে সরে যাচ্ছেন।
এই সময় আইনজীবী কৌল বলেছেন ৫৫ জন বিধায়কের মধ্যে ৩৪ জন রাজ্যপালকে চিঠি দিয়ে বলেছেন, সরকারের প্রতি তাদের বিশ্বাস নেই। শিবির উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী আগেই দশম তফশিলের কথা তুলেছিল উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী আগেই দশম তফশিলের কথা তুলেছিল প্রসঙ্গ ক্রমে উল্লেখ করা প্রয়োজন, উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী আগেই বলেছিল তাদের বিপরীত শিবির দশম তফশিলের অধীনে রক্ষা পেতে পারে না। এব্যাপারে আরও উল্লেখ করা প্রয়োজন, সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকট সম্পর্কিত মামলাগুলির জন্য সাত বিচারপতির বেঞ্চ গঠনের ব্যাপারে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেবে।