More
    Homeখবরস্কুল পোশাক সেলাইয়ের কাজ না পেয়ে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ...

    স্কুল পোশাক সেলাইয়ের কাজ না পেয়ে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।

    মালদা,২১ মার্চ :- স্কুল পোশাক সেলাইয়ের কাজ না পেয়ে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা। সোমবার দুপুর বারোটা নাগাদ মালদা শহরে মিছিল করে জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করেন মহিলারা। তাদের অভিযোগ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলার ১৫টি ব্লকে ১৪৬ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু অধিকাংশ সংস্থার মহিলারা পোশাক সেলাইয়ের কাজ পাইনি। হাজার হাজার মহিলা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। সমস্ত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা যাতে কাজ পায় এই দাবি নিয়ে এদিন দুপুরে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখান তারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। কাজের দাবিতে মহিলারা সেখানে দীর্ঘক্ষণ অবস্থান বিক্ষোভ করেন। এরপর তাদের দাবি সনদ জেলা শাসকের হাতে তুলে দেন বিভিন্ন ব্লক থেকে আগত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।

    স্কুল পোশাক সেলাইয়ের কাজ না পেয়ে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।

    MORE NEWS – স্বামী পরকীয়ায় মত্ত,ব্যস্ত মোবাইলে!প্রতিবাদ করতে গিয়েই ঘরছাড়া স্ত্রী।

    মালদাঃ- স্বামী পরকীয়ায় মত্ত,ব্যস্ত মোবাইলে!প্রতিবাদ করতে গিয়েই ঘরছাড়া স্ত্রী। শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েও দমে না গিয়ে সুবিচারের দাবিতে শ্বশুরবাড়ির উঠানে ধর্নায় বসে রয়েছেন দুই সন্তানের মা বিজলী খাতুন (২৬)।রবিবার সন্ধ্যা থেকে ধর্নায় বসে আছেন‌ তিনি। রাত গড়িয়ে সকাল এবং সকাল গড়িয়ে দুপুর। এখনো পর্যন্ত তার কেউ খোঁজ নেইনি।অনাহারে বসে রয়েছেন তিনি। বাড়িতে ঢুকতে না দিলে শ্বশুর বাড়িতেই আত্মহত্যা করে মারা যাবেন বলে জানান বিজলী খাতুন।স্বামী সাহাবাজ আলি ও শ্বাশুড়ী আসিরা বিবি বাড়িতে তালা ঝুলিয়ে রবিবার সন্ধ্যা থেকে পালাতক রয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নং ব্লকের কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের হুসেনপুর গ্রামে।এই নিয়ে হুসেনপুর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। স্ত্রী বিজলী খাতুনের অভিযোগ, প্রায় দশ বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন তাদের মধ্যে সম্পর্ক ভালো ছিল। তাদের দুই নাবালক সন্তানও রয়েছে। কিন্তু তারপর থেকে তার স্বামী ও শ্বাশুড়ী মোটা অঙ্কের যৌতুকের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যাচার করতে শুরু করেন। অত্যাচার সহ্য করেও তিনি দুই সন্তানের মুখ দেখে সংসার করে যাচ্ছিলেন। CONTINUE READING

    বেহাল রাস্তা কেড়েছে বন্ধুর প্রাণ, মেরামতিতে অর্থ সংগ্রহ স্কুলের পড়ুয়াদের।

     

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments