More
    Homeখবরহুগলীর শেওড়াফুলি তারকেশ্বর রেল লাইনের উপরে দীর্ঘদিন ধরে রেল ব্রিজ ভাঙ্গা অবস্থায়...

    হুগলীর শেওড়াফুলি তারকেশ্বর রেল লাইনের উপরে দীর্ঘদিন ধরে রেল ব্রিজ ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে রয়েছে নেই কোনো সংস্কার, এই দাবীতে বিক্ষোভ কর্মসূচী।

    Today Kolkata:- বড় বড় ট্রাক এই ব্রিজের উপর দিয়ে আসা যাওয়া পারছে না। রেল ব্রিজ সংলগ্ন শেওড়াফুলি বাজারে আসার জন্য ট্রাক গুলিকে মোটামুটি 5 থেকে 10 কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে আসতে হচ্ছে এর ফলে বাজারে সবজির দাম দিনে দিনে বেড়েই যাচ্ছে। তাই সবজি বিক্রেতা এবং চাষীদের দাবি অবিলম্বে এই রেল ব্রিজ নতুন করে তৈরি করা হোক এবং আগের মতন যোগাযোগ ব্যবস্থা ঠিক করে দেওয়া হোক। প্রসঙ্গত এই রেল ব্রিজ খারাপ থাকার কারণে ট্রাক গুলিকে দিল্লি রোড দিয়ে নয় নেতাজি মোড় হয়ে জিটি রোড দিয়ে যেতে হচ্ছে এবং বড় বড় ট্রাক জি টি রোড দিয়ে যাওয়ার ফলে প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটছে এবং গত কয়েক বছরে বহু মানুষ এই জিটি রোডে দুর্ঘটনায় মারা গেছে। হুগলীর শেওড়াফুলি, হুগলীর শেওড়াফুলি

    অবিলম্বে রেল ব্রিজ নতুন করে তৈরি করার দাবিতে শেওড়াফুলি বাজার এর সবজি বিক্রেতা ও চাষিরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে শেওড়াফুলি বাজার সংলগ্ন দিল্লি রোডে বিক্ষোভ, আন্দোলন, পথসভা করেন কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে তারা অনুরোধ করলেন যাতে এই ভেঙে যাওয়া ব্রিজ এর জায়গায় নতুন করে নতুন ব্রিজ তৈরি করা হোক এবং সাধারন মানুষদের দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি দেওয়া হোক। ঘটনাস্থলে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট এর অন্তর্গত পিয়ারাপুর ফাঁড়ির পুলিশ।গতকালের এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বৈদ্যবাটি পৌরসভার 10 নম্বর ওয়ার্ডের পৌর সদস্য তথা সিআইসি সুবীর ঘোষ, 11 নম্বর ওয়ার্ডের পৌর সদস্য শুভাশিস জোয়ার্দ্দার, কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের পৌর সদস্য হরিপদ পাল, এছাড়াও শেওড়াফুলি বাজার কমিটির সভাপতি, সম্পাদক ও কমিটির সকল সদস্য।

    হুগলীর শেওড়াফুলি তারকেশ্বর রেল লাইনের উপরে দীর্ঘদিন ধরে রেল ব্রিজ ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে রয়েছে নেই কোনো সংস্কার! এই দাবীতে বিক্ষোভ কর্মসূচী।

    MORE NEWS – রামজীবনপুর গ্রামে সার্বজনীন বাসন্তী পুজো 24 তম বর্ষে পা দিল।

    ত্রিমোহিনী:- প্রতিবছরের মতো এবারও ত্রিমোহিনীর রামজীবনপুর গ্রামে বাসন্তী পূজো অনুষ্ঠিত হচ্ছে। রামজীবনপুর ও হবিপুর সার্বজনীন বাসন্তী পূজো কমিটির পরিচালনায় ও ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাসন্তী পূজা। এবারের পুজো 24 তম বর্ষে পা দিলো।
    গ্রামের সকলের সাহায্যে উপস্থিতিতে এই বারোয়ারি পূঁজা অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত গ্রামের সকলের কাছ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাঁদা তুলে এই পুজোর আয়োজন হয়ে থাকে। পূজাকে কেন্দ্র করে অত্র এলাকায় ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে উৎসাহ লক্ষ্য করা যায়। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments