Today Kolkata:- পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে উলটপুরাণ! শাসকদল তৃণমূল থেকে এবার সিপিএমে যোগ দিল অন্তত পঞ্চাশ পরিবার। মালবাজার শহরে স্টেশন রোডে অবস্থিত সিপিএমের দলীয় কার্যালয়ে মালবাজার ব্লকের তেশিমিলা গ্রাম পঞ্চায়েতে বৃহস্পতিবার দলবদল হয়েছে। তৃণমূলে থাকাকালীন কোনও সুযোগ-সুবিধা মেলেনি বলে দাবি তাঁদের। সেই কারণে তৃণমূলের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে দলত্যাগ বলে জানিয়েছেন।
দলীয় কার্যালয়ে চলে যোগদান পর্ব। তেশিমিলা গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন ডেমকাঝোরা এলাকার জাহিনুর ইসলাম, সুবিয়া খাতুন, সাফিয়া খাতুন, তামিনুর ইসলামরা সিপিএমের পতাকা হাতে তুলে নেয়। সিপিএমের দাবি, ৫০ টি পরিবার যোগদান করেছে। এদিনের যোগদানকারী জাহিনুর ইসলাম, সুবিয়া খাতুন, সাফিয়া খাতুনরা জানালেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় সদস্য ছিলেন ছিলাম। আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও কোনও রকমের সুযোগ-সুবিধা আমরা পাইনি। আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছল ব্যক্তিরা পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা পেয়েছেন। দলেরই নেতারা সরকার থেকে গরিব মানুষের জন্য বরাদ্দ সুবিধা নিজেরাই দখল করে বসে আছেন। সেই কারণে দলের নেতৃত্বের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে পুরনো দলেই ফিরে এলাম।”
সিপিএম মাল এরিয়া কমিটির সম্পাদক রাজা দত্ত বলেন, “দলে যোগদানকারীদের ভুল বুঝিয়ে তৃণমূল নিজেদের দলে নিয়েছিল। তৃণমূলের অপকর্ম বুঝতে পেরে পুনরায় তাঁরা আমাদের দলে ফিরে এলেন। এখন থেকে তাঁরা ওই এলাকায় আমাদের দলের হয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করবেন।” এদিনের দলত্যাগের বিষয়টি নিয়ে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি ওয়ারেসুল আম্বিয়া জানান, ”এরকম কোনও খবর আমাদের কাছে নেই। যাঁরা যোগদান করেছেন তাঁরা সিপিএমের লোকজন।”
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে উলটপুরাণ ! তৃণমূল থেকে এবার সিপিএমে ৫০ পরিবার।
ত্রিপুরায় ডিএ নিয়ে পোস্ট, ‘পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মীদের অবস্থা চাতক পাখির মতো’, দাবি শুভেন্দুর৷
”তারিখের রাজনীতির উপর বিজেপি ভরসা করে না ” , ফের একবার শুভেন্দুকে বিঁধলেন দিলীপ ঘোষ।
MORE NEWS – “গায়ক পাকিস্তানি হলে স্বেচ্ছায় ব্যবস্থা , হিন্দুস্তানি গায়কের বেলা বিষয় বদল”, মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর।
অরিজিৎ সিংয়ের ইকো পার্কের কনসার্ট বাতিল নিয়ে তপ্ত বঙ্গ রাজনীতি। বিরোধী শিবিরের অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার অরিজিৎ। একধাপ এগিয়ে পাকিস্তানি গায়ক গুলাম আলির শো বাতিল নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরনো টুইট টেনে তৃণমূলকে খোঁচা দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কটাক্ষ করেছে বামেরাও। পালটা তৃণমূলের দাবি, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই। বিজেপি-বামেরা অযথা রাজনীতি করছে। CONTINUE READING