More
    HomeখবরAnubrata Mandal গ্রুপবাজি’ চলবে না! এজলাস থেকেই কর্মীদের বার্তা কেষ্টর।

    Anubrata Mandal গ্রুপবাজি’ চলবে না! এজলাস থেকেই কর্মীদের বার্তা কেষ্টর।

    Today Kolkata:- জেলে থাকলেও দাপট এখনও এতটুকু কমেনি বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal)। আর তাই ‘গ্রুপবাজি’ চলবে না’ বলে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দলের নেতা– কর্মীদের বার্তা দিয়ে হুঙ্কার ছাড়েন বীরভূম দোর্দণ্ডপ্রতাপ অনুব্রত মণ্ডল। গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত বলে অনুব্রত ওরফে কেষ্ট সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়ে সংশোধনাগারে রয়েছেন। শনিবার তাঁকে আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হলে তাঁর জামিন খারিজ করেন বিচারক। সওয়াল–জবাব পর্ব মিটতেই সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেন বীরভূমের নলহাটির বিধায়ক রাজেন্দ্রপ্রসাদ সিংহ, দলের জেলা সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের আরও কয়েকজন নেতা-কর্মীও। দাদার সঙ্কট মোচনে কেউ দেন ঠাকুরের ফুল, কেউ আনেন ওষুধের প্যাকেট।

    Anubrata Mandal জেলবন্দি কেষ্ট, পরীক্ষা জন্য নিয়ে যাওয়া হতে পারে হাসপাতালে।

    পঞ্চায়েত ভোটে দলের রণকৌশল নিয়ে সেখানেই দলীয় কর্মীদের নির্দেশ দিলেন কেষ্ট। তার পরেই ফের ‘চেনা মেজাজে’ দেখা গেল কেষ্টকে। বলা ভাল, এদিন অনুব্রতর গলার সুর ছিল সপ্তমে। সূত্রে খবর, জেলায় দলের সাংগঠনিক নানা কাজের খবর নেন তিনি। তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি সব খবর রাখছি। দলের মধ্যে গ্রুপবাজি একেবারেই বরদাস্ত করব না। মনে রেখো, আমি কিন্তু চিরকাল জেলে থাকব না। যাঁরা দলে গ্রুপবাজি করছে, বেরিয়েই সব কটা’কে ছেঁটে দেব। পঞ্চায়েত নির্বাচন সামনেই। এখন থেকেই ভোটের কাজে নেমে পড়ো।’ একই সঙ্গে সেখানে উপস্থিত দলীয় নেতা-কর্মীরা খাওয়া-দাওয়া করেছেন কিনা, তাও জানতে চান। তবে অনুব্রতকে এমন চড়া স্বরে কথা বলতে শুনে তড়িঘড়ি কাছে এসে তাঁকে শান্ত করেন মলয়। তৃণমূল সূত্রের দাবি, বীরভূমে দলের কান্ডারি অনুব্রত বর্তমানে জেল-বন্দি। তাই জেলায় তৃণমূলের রণকৌশল কী হয়, তা নিয়ে কৌতূহল রয়েছে। যদিও এজলাস থেকেই কেষ্টর দেওয়া বার্তায় দলের কর্মীরা উজ্জীবিত হবেন। এমনটাই আশা এ দিন আসানসোলে আসা নেতাদের একাংশের।

    Anubrata Mandal গ্রুপবাজি’ চলবে না! এজলাস থেকেই কর্মীদের বার্তা কেষ্টর।

    MORE NEWS – ফের ‘দুয়ারে সরকার’ ক্যাম্প, শ্বেতপত্রের দাবি সুকান্তর।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে রাজ্যে ফের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। এবার এই প্রকল্পের মাধ্যমে আরও দুটি নয়া পরিষেবা মিলবে। তবে “শাসক দলের দুর্নীতি যেভাবে প্রকাশ্যে এসেছে তাতে সরকারের ওপর আস্থা হারিয়েছে বাংলার মানুষ। তাই নতুন করে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প না করে তার আগে সরকার শ্বেতপত্র প্রকাশ করে বলুক দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে কতজন মানুষ বিভিন্ন প্রকল্পে আবেদন করেছিলেন আর কতজন মানুষ তার সুফল পেয়েছেন?’ CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments