Today Kolkata:- পশ্চিমবঙ্গের ভাবী রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসকে (C.V. Ananda Bose) ফোন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রায় মিনিট দশেক দু’জনের মধ্যে সৌজন্য বিনিময়ে কথাও হয়েছে। এখনও তিনি কলকাতায় আসেননি বটে। তবে সৌজন্যের কুশল বিনিময় হয়ে গেল রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান ও সাংবিধানিক প্রধানের মধ্যে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, রাজ্যপালের শপথ গ্রহণের জন্য আগামী ২১ ও ২৩ নভেম্বর এই দুটি দিন বাছা হয়েছে। এর মধ্যে যে কোনও একদিন রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান স্থির করা হবে। রাজ্যপালকে তাঁর সুবিধা মতো একটি দিন বেছে নিতে আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই অনুযায়ী অনুষ্ঠানের চূড়ান্ত প্রস্তুতি সারবে রাজ্য সরকার। শুক্রবারই মুখ্যমন্ত্রী ফুল পাঠিয়েছিলেন আনন্দ বোসকে। এরপর এদিন তাঁদের মধ্যে ফোনে কথা হল।
জানা গিয়েছে, আনন্দ বোসকে মুখ্যমন্ত্রী এও জানিয়েছেন, দিল্লিতে বঙ্গ ভবনে বাংলার একাধিক আমলা সব সময় উপস্থিত থাকেন। যেকোনও প্রয়োজন মনে করলে আনন্দ বোস সরাসরি আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। উল্লেখ্য, এর আগে জগদীপ ধনখড় যখন বাংলার রাজ্যপাল ছিলেন, তখন একাধিকবার রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের বাতাবরণ প্রকাশ্যে এসেছিল। পরে রাজ্যপাল হিসেবে বাংলার অতিরিক্ত দায়িত্ব পান লা গণেশন। তাঁর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর সম্পর্ক বেশ ভালই ছিল। এখন দেখার নতুন রাজ্যপাল কলকাতায় পা রাখার পর, রাজ্য-রাজ্যপাল সম্পর্ক কোনদিকে মোড় নেয়। ২০১১ সালে আইএএসের চাকরি থেকে অবসর নেওয়া কেরলের সি ভি আনন্দ বোসকে পশ্চিমবঙ্গে রাজ্যপাল হিসেবে পাঠাচ্ছেন মোদী-শাহরা। নয়া রাজ্যপালের বাংলার সঙ্গে পুরোনো যোগ। চাকরি জীবনের শুরুতে কলকাতাতেই ছিলেন তিনি।
C.V. Ananda Bose বাংলার ভাবী রাজ্যপালকে ফোন মুখ্যমন্ত্রী মমতার।
MORE NEWS – প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় রাজ্যের জন্য ৫৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাংলার জন্য অর্থ বরাদ্দ করল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় বাংলার জন্য ৫৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে খবর নবান্ন সূত্রে। উল্লেখ্য, এই প্রকল্পটি কেন্দ্র-রাজ্যের যৌথ প্রকল্প। দুই সরকারই প্রায় ৫০ শতাংশ ব্যয় বহন করে। কেন্দ্রের তরফে যে অর্থ বকেয়া ছিল, তা থেকেই ৫৮৪ কোটি টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা হয়েছে। তবে ১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়ে এখনও কেন্দ্রের তরফে কোনও আশ্বাস মেলেনি। CONTINUE READING