Today kolkata:- এক বিপদের রেশ টেনে ধরতে না ধরতেই আরেক বিপদ এসে হাজির হল। করোনা অতিমারী কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতেই বাড়ছে ডেঙ্গুর (Dangue virus) প্রকোপ। বৃহস্পতিবারই শহরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে এক কিশোরের। বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিল কালীঘাট এলাকার ওই স্কুল পড়ুয়া। এই ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছেন এলাকার মানুষজন। স্থানীয় কাউন্সিলর জানিয়েছেন, ওই ঘিঞ্জি এলাকায় ইতিমধ্যেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২২ জন। যা উদ্বেগ বাড়িয়েছে প্রশাসনের। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে নবান্নে জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। এদিন বৈঠক ডেকেছেন মুখ্য সচিব। প্রতিটি জেলার জেলাশাসক, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক, কলকাতা পৌরসভা বিধাননগর পৌরসভা-সহ প্রত্যেকটি কর্পোরেশনের আধিকারিক ও মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপালদের নিয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য দফতর ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্পোরেশন গুলিকে নিয়ে এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আজ শুক্রবার দুপুর আড়াইটার সময় বৈঠক হতে চলেছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, বিশাখ মুখোপাধ্যায় নামে অষ্টম শ্রেণীর ওই ছাত্র গত পাঁচদিন ধরে জ্বরে ভুগছিল। শারীরিক অবস্থা ক্রমশ খারাপ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিকে বাড়ির পাশেই পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্র। তবুও জ্বর হওয়ার পরেও তার পরিবার জানায়নি, বা রক্ত পরীক্ষা করেনি। ওই ছাত্রের মৃত্যুতে উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় কাউন্সিলর জানিয়েছেন, এলাকাটি ঘিঞ্জি। ইতিমধ্যেই সেখানে ২২ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে সকলেই ভালো আছেন। স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের দাবি, “ঘনবসতিপূর্ণ এই এলাকার অনেক বাড়ি তালাবন্ধ। ফলে পূরকর্মীরা ঠিকভাবে কাজ করতে পারছেন না। কারণ, বাড়ি ভেঙে ভিতরে ঢুকে পরিষ্কার করার পরিকাঠামো আমাদের নেই। “এদিন ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যাবেন পুরসভার চিফ ভেক্টর বর্ন অফিসার ডক্টর দেবাশিষ বিশ্বাস। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে তিনি দ্রুত পদক্ষেপ করবেন বলে আশা স্থানীয়দের।
Dangue virus কলকাতায় ডেঙ্গুতে মৃত কিশোর! জরুরি বৈঠক নবান্নে।
MORE NEWS – পার্থর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া সব ডিড নকল, দাবি প্রাক্তন মন্ত্রীর আইনজীবীর।
‘সবই নকল।” (Deed “nakal”) এই দাবি করে শুক্রবার আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শুনানি চলাকালীন জল্পনা বাড়ালেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী। তাই তাঁর মক্কেলের জামিন মঞ্জুর করার আবেদন জানান তিনি। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী বলেন, তাঁর মক্কেলের কাছ থেকে বাড়ি বা অন্য কিছুই বাজেয়াপ্ত করা হয়নি। ঘুষ কাণ্ডের কোনও প্রমাণ মেলেনি। তাই তাঁর মক্কেল পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে যে কোনও শর্তে জামিন দেওয়া হোক। CONTINUE READING