Today Kolkata:- দিলীপ ঘোষকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। দলিল উদ্ধার কাণ্ডে সরব হয়ে এমনটাই দাবি জানিয়েছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তাঁর মতে, “দিলীপ ঘোষ প্রভাবশালী৷ তাই তাঁকে কাস্টডিতে নিয়ে জেরা করা দরকার। তাছাড়া প্রভাবশালী তত্ত্ব তৃণমূল বা অন্যদের ক্ষেত্রে খাটলে, এক্ষেত্রে হবে না কেন? বাইরে থাকলে দিলীপবাবু তদন্তে প্রভাব খাটাবেন।” এই আশঙ্কাও প্রকাশ করেছেন কুণাল। শনিবার তৃণমূল ভবনে যুগ্ম সাংবাদিক বৈঠক করেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ ও রাজ্য তৃণমূলের সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। বৈঠকে কুণাল বলেন, ‘‘নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত প্রসন্ন রায়ের বাড়ি থেকে দিলীপ ঘোষের বাড়ির দলিল উদ্ধার করেছে সিবিআই। কিন্ত সিবিআই প্রথমে এই তথ্য সামনে আনেনি। পুরোপুরি গোপন করেছিল। এমনকী, প্রথমে সিজার লিস্ট জমা দেওয়া হয়নি।
পরে পরিস্থিতির চাপে পড়ে আইনজীবীদের তরফে দাবি ওঠায় তা দেওয়া হয়।’’ এরপরই তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘‘দিলীপ ঘোষের বাড়ির দলিল কীভাবে নিয়োগ কাণ্ডে দুর্নীতিতে ধৃতের বাড়িতে যায়? এখানেই শেষ নয়। ক্ষোভের সঙ্গে কুণাল এও বলেন, ” অভিযোগের ছুতো দিয়ে তৃণমূলকে কুৎসা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সির ক্রেডিবিলিটি নষ্ট করে দিচ্ছেন বিজেপি নেতারা। কথায় কথায় তৃণমূলের নেতাদের কাছে নোটিশ পাঠানো হয়। লিংকম্যান হিসাবে অনেকের নাম বলা হয়। নারদ কেসে এর আগে তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন। কিন্ত এফআইআর-এ নাম থাকা সত্ত্বেও শুভেন্দুর বাড়িতে যায়নি। বিজেপির লোকেদের আরও তথ্য-প্রমাণ কেন্দ্রীয় এজেন্সি পাচ্ছে। সেসব তারা সামনে আনবেন না।” এমনটাই অভিযোগ করেন কুণাল।
Kunal Ghosh দলিল কাণ্ডে সুর চড়িয়ে দিলীপকে গ্রেফতারের দাবি কুণালের।
MORE NEWS – বিচারকের আসনে এবার তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিনিধি , ইতিহাস গড়ল চুঁচুড়া মহকুমা আদালত।
২০২২ সালের শেষ তথা চতুর্থ লোক আদালতে শনিবার বিচারকের আসনে দেখা গেল সমাজকর্মী তথা তৃতীয় লিঙ্গের অত্রি করকে। হুগলির ত্রিবেণীর বাসিন্দা অত্রি। ত্রিবেণীর একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা তিনি। এবার তাঁকেই দেখা গেল বিচারকের আসনে। শনিবার চুঁচুড়া মহকুমা আইনি পরিষেবা সমিতির আয়োজনে চুঁচুড়া আদালতে চতুর্থ ন্যাশনাল লোক আদালত বসে। শনিবার পাঁচটি বেঞ্চে চার হাজার মামলা নিষ্পত্তির জন্য ওঠে। তিন বিচারকের সমন্বয়ে এক-একটি বেঞ্চ গঠিত হয়। এর মধ্যে প্রথম বেঞ্চে সমাজকর্মী অত্রি কর বিচারকের ভূমিকা পালন করেন। CONTINUE READING