নদীয়া:- নদীয়ার শান্তিপুর (Nadia Shantipur) শহরের 16 নম্বর ওয়ার্ড এবং 24 নম্বর ওয়ার্ডের সংযোগস্থলে মতিগঞ্জ থেকে শ্মশান ঘাট যাওয়ার প্রধান রাস্তা । এই রাস্তায় পৌরসভার জরুরী কালীন পরিষেবা জলের গাড়ি আটকে রাস্তা অবরোধ করে দীর্ঘ কয়েক ঘন্টা ধরে বিক্ষোভ চালান এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর দাবি রাস্তার ওপর জগন্নাথ দেবের মন্দিরের একাংশ ক্রমাগত ক্ষতি হচ্ছে উল্টোদিকে থাকা একটি বটগাছের ক্রমশ রাস্তার দিকে এগিয়ে আসার কারণে। শবদেহের গাড়ি হোক বা সাধারণ মানুষের গাড়ি মন্দির ঘেসে যাতায়াতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে, মন্দিরে পুজো দিতে আসা ভক্তবৃন্দ এবং সংলগ্ন এলাকায় খেলা করা স্থানীয় শিশুদের দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে ক্রমশ।একাধিকবার এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়েও মেলেনি ফল, তাই বাধ্য হয়েই আজ তাদের এই বিক্ষোভ।
এলাকা বাসীর পক্ষ থেকে জানানো হয় গতকালকেও ভাইস চেয়ারম্যান কৌশিক প্রামানিক নিজে এসে দেখে গিয়েছেন, বলেগেছেন এই মুহূর্তে ঐ গাছের ডালকাটতে 400 টাকা এই মুহূর্তে পৌরসভার কাছে নেই। আর এই কথা শুনে ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসী। চেয়ারম্যান অথবা ভাইস চেয়ারম্যান স্থানে উপস্থিত হয়ে সকলের সামনে কথা দিলে তবেই ওঠানো হবে বিক্ষোভ। যদিও দু ঘন্টা অতিক্রান্ত হলেও কাউকেই উপস্থিত হতে দেখা যায়নি। তবে রাস্তার এক পাশর 16 নম্বর ওয়ার্ডের মন্দির অবস্থিত হলেও, 24 নম্বর ওয়ার্ডের ওই গাছটি পড়ছে। তাই কাউন্সিলর বিকাশ চন্দ্র সাহা, আগামী কালের মধ্যে ওই ডাল কাটার দায়ীত্ব নিলে বিক্ষোভকারীরা তাদের অবস্থান থেকে সরে আসেন আপাতত।
Nadia Shantipur পুরসভার উদাসীনতায় পৌরসভার জল পরিষেবার গাড়ি এবং শ্মশানে যাওয়ার প্রধান রাস্তা আটকে বিক্ষোভ এলাকাবাসীর।
MORE NEWS – সাংবাদিক নিগ্রহ ঘটনার উত্তরবঙ্গের পুলিশের আইজি’কে প্রতিবাদ পত্র।
গত এক মাসে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে ঘটে চলা সাংবাদিক /সংবাদ মাধ্যমের উপর আক্রমনের প্রতিবাদে ডিজিটাল মিডিয়া এসোসিয়েশনের (Digital Media Association) পক্ষ থেকে শুক্রবার উত্তরবঙ্গের পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত আইজিকে প্রতিবাদ পত্র দেওয়া হয়। উত্তরবঙ্গের আই জি দেবেন্দ্র প্রসাদ সিং এর সাথে এদিন শুক্রবার ডিজিটাল মিডিয়া এসোসিয়েশনের উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন পদাধিকারীগন ও প্রতিনিধিরা দেখা করে উক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশি পদক্ষেপের দাবি জানান। এদিন ডিজিটাল মিডিয়া এসোসিয়েশনে পক্ষে প্রবীণ সাংবাদিক ও জলপাইগুড়ি জেলার সভাপতি অরুন কুমার, শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং জেলার সভাপতি অর্জুন বর্মন, যুগম সম্পাদক চিন্ময় রায় ও সঞ্জীব রায়, CONTINUE READING