More
    HomeখবরSSC Dharna Mancha ধরনাস্থলেই চাকরিপ্রার্থীদের হাতে ফোঁটা নিলেন সেলিম, দিলীপ।

    SSC Dharna Mancha ধরনাস্থলেই চাকরিপ্রার্থীদের হাতে ফোঁটা নিলেন সেলিম, দিলীপ।

    Today Kolkata:- SSC Dharna Mancha একের পর এক উৎসবের মধ্যেও চাকরিপ্রার্থীরা তাঁদের ধরনা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিবাদের ভাষার সঙ্গেই মিলেমিশে যাচ্ছে উৎসবও। তাই উৎসবের দিনগুলো রাস্তাতেই কাটিয়েছেন তাঁরা। ভাইফোঁটাতেও তার অন্যথা হল না। এই অনুষ্ঠান করা হল রাস্তাতেই। চাকরির দাবিতে ৫৯১ দিন ধরে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধরনা অব্যাহত রেখেছেন টেট উত্তীর্ণ-সহ বহু চাকরিপ্রার্থী। কিন্ত কীভাবে হবে ভাইফোঁটার অনুষ্ঠান? নিজেদের দাবি আদায়ের পাশাপাশি দাদা বা ভাইয়ের মঙ্গল কামনায় আয়োজন করা হয় ফোঁটার। এদিন মেয়ো রোডের রাস্তাতেই ভাইফোঁটা উদযাপন করলেন চাকরিপ্রার্থীরা। বুধবার পবিত্র এই মুহূর্তের সাক্ষী থাকল কলকাতা তথা গোটা রাজ্য। আন্দোলনকারী দাদা-ভাইদের কপালে চন্দনের ফোঁটা দিলেন ধরনামঞ্চে থাকা বোনেরা। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম।

    ছিলেন দিলীপ ঘোষও। সেলিমকে ফোঁটা দেওয়ার পর একরাশ ক্ষোভ নিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ বলেন, “চাকরি পেয়ে আমাদের আজ বাড়িতে থাকার কথা ছিল। নিজের দাদা ও ভাইকে ভাইফোঁটা দিতাম। কিন্তু এই অপদার্থ সরকারের জন্য তা কিছুই হল না। তবে এই লড়াইয়ে আমরা অনেকের সাহায্য পেয়েছি। তাঁরা আমাদের দাদা-ভাইয়ের মতো। সেলিমদাও সে রকম একজন। আজ আমরা তাঁকে ফোঁটা দিলাম।” অন্যদিকে এদিন একই সময়ে মাতঙ্গিনী হাজরার পাদদেশের ধরনা-অবস্থানে যান দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “সরকার ৮ বছর ধরে স্বচ্ছ নিয়োগ করতে পারেনি। ভাইফোঁটার দিন ছেলে-মেয়েদের রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে। তাঁদের পাশে এলাম।” প্রসঙ্গত, চাকরির দাবিতে ২০১৯ সাল থেকে পথে নেমে আন্দোলন করে চলেছেন টেট উত্তীর্ণরা। শুধু প্রাথমিক শিক্ষক পদের চাকরিপ্রার্থীরাই নয়, ধরনা জারি রেখেছেন এসএসসি, এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীরাও।

    SSC Dharna Mancha ধরনাস্থলেই চাকরিপ্রার্থীদের হাতে ফোঁটা নিলেন সেলিম, দিলীপ।

    Weather update Kali puja পুজোয় দিন সকাল থেকেই নবান্নে থাকবেন মুখ্যসচিব ও শীর্ষ আধিকারিকরা।

    MORE NEWS – মিলন মেলায় সাক্ষী কাঁটাতার! আবেগে ভাসল কুচলিবাড়ি সীমান্ত।

    দীর্ঘদিন পর প্রিয়জনকে দেখামাত্র অনেকেই চোখের জল ধরে রাখতে পারলেন না। কেউ আবার আপনজনের সঙ্গে আনন্দে কুশল বিনিময় করলেন! কালীপুজোর পরদিন কোচবিহারের কুচলিবাড়ি সীমান্তে কাঁটাতারের নাগালে মিলন মেলায় এভাবেই ভাঙল আবেগের বাঁধ। সাক্ষী থাকলো সীমান্ত। এই মিলন উৎসব দেখতে ভিড় জমান অন্যরাও। একদিনের এই সাক্ষাৎ শেষে ফের এক বছরের জন্য দূরে থাকা! CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments