Today Kolkata:- Weather report রথযাত্রার দিন (১ জুলাই) দুপুর থেকেই বৃষ্টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয় ভয়াবহ বজ্রপাত (Thunderings)। আর, মুহুর্মুহু এই বজ্রপাতেই পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনীতে ঘটে গেল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মৃত্যু হল, বছর দশেকের এক নাবালকের এবং বছর চল্লিশের এক গৃহবধূর! দু’টি ঘটনা-ই শালবনী ব্লক তথা শালবনী থানা এলাকার। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ১০ বছরের ওই নাবালকের নাম খাঁদু হাঁসদা। বাড়ি শালবনী ব্লকের ১০ নং কর্ণগড় অঞ্চলের বালিজুড়ি এলাকায়। স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র ছিল সে। অপরদিকে, মৃত গৃহবধূ’র নাম আমেনা বিবি (৪০)। বাড়ি শালবনী ব্লকের ৭ নং অঞ্চলের বড় কলসীভাঙা এলাকায়। স্বামী শেখ আহেদ। দু’টি ক্ষেত্রেই পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। এলাকায় নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, শুক্রবার দুপুর নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে শুরু হয় মেঘভাঙা বৃষ্টি ও মুহুর্মুহু বজ্রপাত। অপরদিকে, বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগেই বছর দশেকের খাঁদু গরু নিয়ে মাঠে গিয়েছিল। আকস্মিক বজ্রপাতে মাঠেই মৃত্যু হয় তার! এলাকাবাসী তার নিথর দেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে। খবর দেওয়া হয় শালবনী থানায়। এদিকে, নাবালক সন্তানের মৃত্যুতে শোকে একপ্রকার পাগল হয়ে গেছেন বাবা-মা সহ পরিবারের সদস্যরা! ঠিক একইভাবে, ছাগল নিয়ে মাঠে গিয়েছিলেন পিড়াকাটা সংলগ্ন বড় কলসীভাঙার বাসিন্দা আমেনা বিবি। দুপুর ১ টা ২০ নাগাদ বাজ পড় মৃত্যু হয় তাঁর! মৃত্যু হয়েছে ২-টি ছাগলের-ও। পিড়াকাটা পুলিশ পোস্টের তরফে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার প্রভু জগন্নাথের রথ যাত্রার দিনই আকস্মিক এই দুর্ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা শালবনী এলাকা জুড়েই।
Weather report রথ যাত্রার দিন দুপুর থেকেই বৃষ্টির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয় ভয়াবহ বজ্রপাত।
MORE NEWS – সমাজ সেবী অজয় মিস্ত্রি গ্রামের মানুষদের জন্য দৃষ্টান্তমূলক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন।
সমাজসেবিক অজয় মিস্ত্রি ১৯৮৯ সালে মানুষের সেবায় নিয়োজিত হন এবং প্রত্যেক সময়ই দুস্থ মানুষদের পাশে তিনি থাকেন। বিশেষ করে করনাকালে প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ যেখানে চিকিৎসা পায়নি সেখানে গিয়ে চিকিৎসা করছিলেন। যদিও পরিকাঠামো গত অভাবের জন্য সিদ্ধান্ত নেন বেশ কয়েকটি গ্রাম যেমন বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ,ঝাড়গ্রাম , বালাসর এর আদিবাসী দের জন্য তিনি স্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরি করবেন। CONTINUE READING