নদীয়া:- বসন্ত উৎসব মানেই বাঙালির আবেগ। আজ শান্তিপুরের তৃতীয় দিনের দোল উৎসব। এই দোল উৎসব কে কেন্দ্র করে শান্তিপুর বাগাছরা অঞ্চলে বলাকা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বসন্ত উৎসব। বসন্ত উৎসবে শান্তিপুরের বাইরে থেকেও প্রচুর মানুষ অংশগ্রহণ করে এই উৎসবে। গত দু’বছর বন্ধ ছিল এই বসন্ত উৎসব, কারণ করোনার চোখ রাঙানি। সবকিছু শিথিল হতেই এবছর আবারো অনুষ্ঠিত হলো বসন্ত উৎসব। সকাল থেকে গোটা বাগাছরা অঞ্চলের পাশাপাশি শান্তিপুরের বাইরে থেকেও প্রচুর মানুষ এসেছে এই বসন্ত উৎসবে অংশগ্রহণ করার জন্য। বিভিন্ন নৃত্য অনুষ্ঠানে কচিকাঁচারা বিভিন্ন নিত্যের মধ্য দিয়ে মেতে উঠল বসন্ত উৎসবে। সকাল থেকেই বিভিন্ন আবিরের রঙে সেজে উঠেছে এছাড়াও লাল নীল সবুজ আবিরের রঙের ছোঁয়ায় রাঙিয়ে দিতে দেখা গেল জাতি ভেদাভেদ ভুলে। এই বসন্ত উৎসবে অংশগ্রহণ করে অনেকেই বলছেন বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ থাকলেও, বসন্ত উৎসব মানেই এক অন্য অনুভূতি। সারা বছর এই দিনটার অপেক্ষাতেই তাকিয়ে থাকি বসন্ত কবে আসবে। তবে এই অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল বলাকা সদস্যদের নাটক।
বসন্ত উৎসবে মাতোয়ারা গোটা শান্তিপুরবাসী, মহোৎসবে পরিণত হলো শান্তিপুর বাগআঁচড়ার বলাকার দোল উৎসব।
MORE NEWS – মেদিনীপুর শহরের বিভিন্ন স্থানে দোল উৎসব এ মেতেছে সাধারণ মানুষ।
Today Kolkata:- বসন্ত এসেছে, প্রকৃতি নানা রং এ সেজে উঠেছে। আর তার সংগে পাল্লা দিয়ে মনুষ্য সমাজ ও মেতে উঠেছে নানা রং এর মেলায়। শিশু থেকে বৃদ্ধ আবালবৃদ্ধবনিতা সকলের এই রঙিন উৎসবে সামিল। আজ কোন ভেদাভেদ নাই। সবাই বসন্তের রঙিন রং এ নিজেকে রাঙিয়ে নিচ্ছে। প্রকৃতি র এই রঙিন উৎসবে বাদ পড়েছে না রাজনৈতিক দলগুলো। রাজনৈতিক নেতাগন এই সুযোগে জনসংযোগ সেরে নিচ্ছে। আজ সকাল থেকে মেদিনীপুর লোকসভার সাংসদ দিলীপ ঘোষ খড়্গপুরে নিজ বাসভবনে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে দোল উৎসব এ সামিল হন। তার পর খড়্গপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের গিয়ে সাধারণ মানুষ এবং দলের নেতাকর্মীদের সাথে ও দোল খেলায় মেতে উঠেন।
পাশাপাশি খড়্গপূর শহরের ১৮ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর কাউন্সিলর পূজা নাউডু দলীয় কর্মীদের নিয়ে নিজের এলাকায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে দোল উৎসব এ সামিল হন। CONTINUE READING