More
    Homeখবরকোচবিহারের প্রাচীনতম হুজুর সাহেবের মেলা শুরু হতে চলেছে কারিশালে।

    কোচবিহারের প্রাচীনতম হুজুর সাহেবের মেলা শুরু হতে চলেছে কারিশালে।

    Today Kolkata:-  কোচবিহারের প্রাচীনতম হুজুর সাহেবের মেলা শুরু হতে চলেছে কারিশালে। কোচবিহারের কারিশালের ৯৬ তম হুজুর মাজারের মেলার প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। জানা গেছে আগামী ২৬ শে ও ২৭ শে ফেব্রুয়ারি আয়োজিত হবে এই মেলা। প্রত্যেক বছরের মত এ বছরও সমস্ত বিধি নিষেধ মেনেই মেলার আয়োজন করা হবে বলে আয়োজক সূত্রে জানা গেছে। পার্শ্ববর্তী রাজ্য অসম এমনকি প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ থেকেও বহু মানুষ ভিড় জমান হুজুর মাজারের এই মেলায়। আয়োজকরা জানান প্রতিবছরের মতো এ বছরও মেলার আয়োজন করা হচ্ছে আশা করছি এবারও লক্ষাধিক মানুষের ভিড় হবে এই মেলায়।

    কোচবিহারের প্রাচীনতম হুজুর সাহেবের মেলা শুরু হতে চলেছে কারিশালে।

    কোচবিহারের প্রাচীনতম হুজুর সাহেবের মেলা শুরু হতে চলেছে কারিশালে।

    ইতিমধ্যেই মাজার চত্বরকে সাজিয়ে তোলার কাজ চলছে জোর কদমে জানা গেছে। টাকাগাছ মাজার শরীফ এর তরফ থেকে মীর মহিরুদ্দিন জানান, কোচবিহার মহারাজা নিপেন্দ্র নারায়ন ভূপ বাহাদুর এর সময় থেকে শুরু হওয়া এই কালিশনের হুজুর সাহেবের মেলা জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাসের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। অত্যন্ত জাগ্রত এই মাজার কখনোই কোন মানুষকে খালি হাতে ফিরিয়ে দেয় না।

    সেই কারণেই হয়তো লাখ লাখ মানুষের ভিড় হয়। শুধু মুসলিম ধর্মাবলম্বী নয় এই মাজারে দোয়ায় সামিল হন হিন্দু ভাইয়েরাও। কমেটির সহ-সভাপতি আব্দুল রহমান এই মাজারের ইতিহাস সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, কুচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ন অসুস্থ থাকাকালীন মুর্শিদাবাদের একটি ছোট্ট গ্রাম থেকে বাবা একরামুল কোচবিহারে আসেন, এবং মহারাজার অসুস্থতা কাটিয়ে থাকে সুস্থ করে দেন।

    কোচবিহারের প্রাচীনতম হুজুর সাহেবের মেলা শুরু হতে চলেছে কারিশালে।

    Sasthya Sathi ২৫০০ কোটির বদলে বরাদ্দ ২৫১০ কোটি, স্বাস্থ্যসাথীতে ১০ কোটি বরাদ্দ বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন।

    আরও পড়ুন –  কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দিতে হবে, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছেন সরকারি কর্মচারী সংগঠন।

    সেই সময় সমাজ সেবাকে সামনে রেখে মহারাজা তাকে গাড়ি চালায় এলাকায় ৬৫ বিঘা জমি প্রদান করেন। সেখানেই একটি ছোট্ট আবাসন তৈরি করে তিনি একটি মাদ্রাসার পরিচালনার শুরু করেন। পরবর্তীতে এখান থেকে উত্তরবঙ্গের সবথেকে বড় মাজার হলদিবাড়িতে পৌঁছান। পরবর্তীতে মহারাজ প্রদত্ত ৬৫ বিঘা জমি নদী গর্ভে তলিয়ে যায়। সেই সময় হলদিবাড়িতে নতুন করে মাজার তৈরি হয়। কিন্তু বাবা একরামুল শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন কারিশালে। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments