Today Kolkata:- গান গাইলেন বালুরঘাটের সাংসদ। ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রকের অনুষ্ঠানে আমার জন্মভূমি গানের সুরে সুর মিলিয়ে গান গাইলেন বালুরঘাটের সাংসদ ড: সুকান্ত মজুমদার। উল্লেখ শনিবার ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রকের ইস্ট্রার্ণ জোনাল কালচারাল সেন্টারের উদ্যোগে আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের বীরগাথা নামাঙ্কিত ২ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটের রবীন্দ্রভবনে।
বালুরঘাটে প্রথমবার অনুষ্ঠিত বীরগাথা নামাঙ্কিত এই অনুষ্ঠানে জন্মভূমিকে বন্দনা করে গান শুরু করেন শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র। সেই সময় শ্রোতার আসনে বসেছিলেন সাংসস সুকান্ত মজুমদার৷ এরপর তিনি শিল্পী লোপামুদ্রার সুরে সুর মিলিয়ে শ্রোতার আসনে বসেই গান গাইতে শুরু করেন সুকান্ত মজুমদার। অনুষ্ঠানে হলে উপস্থিত শ্রোতারাও সমবেতভাবে সুর ধরেন। অনুষ্ঠানে শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র প্রথম দিনের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি গান হিসাবে বন্দেমাতরম গান করেন।
সেই সময় হল ভর্ত্তি শ্রোতারা বন্দেমাতরম গানকে সম্মান জানিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে ফের সমবেতভাবে গানের সুরের গান। উদ্যোক্তাদের সূত্রে জানা গেছে পূর্ব ভারতের সংস্কৃতির অন্যতম পীঠস্থান উত্তরবঙ্গের লোকগান, লোকনৃত্য তথা লোকসংস্কৃতিকে তুলে ধরা হলো এই অনুষ্ঠান আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য। অপরদিকে ভারতীয় সংস্কৃতির পরিপন্থী দেশবন্দনার এহেন অনুষ্ঠান প্রথমবার বালুরঘাট শহরে অনুষ্ঠিত হওয়ায় সাংসদ সুকান্ত মজুমদার-এর ভূমিকায় খুশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বাসিন্দারা।
উল্লেখ্য, ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রকের অনুষ্ঠানে আমার জন্মভূমি গানের সুরে সুর মিলিয়ে গান গাইলেন বালুরঘাটের সাংসদ ড: সুকান্ত মজুমদার। উল্লেখ শনিবার ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রকের ইস্ট্রার্ণ জোনাল কালচারাল সেন্টারের উদ্যোগে আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের বীরগাথা নামাঙ্কিত ২ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটের রবীন্দ্রভবনে। বালুরঘাটে প্রথমবার অনুষ্ঠিত বীরগাথা নামাঙ্কিত এই অনুষ্ঠানে জন্মভূমিকে বন্দনা করে গান শুরু করেন শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র। সেই সময় শ্রোতার আসনে বসেছিলেন সাংসস সুকান্ত মজুমদার৷
এরপর তিনি শিল্পী লোপামুদ্রার সুরে সুর মিলিয়ে শ্রোতার আসনে বসেই গান গাইতে শুরু করেন সুকান্ত মজুমদার। অনুষ্ঠানে হলে উপস্থিত শ্রোতারাও সমবেতভাবে সুর ধরেন। অনুষ্ঠানে শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র প্রথম দিনের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি গান হিসাবে বন্দেমাতরম গান করেন। সেই সময় হল ভর্ত্তি শ্রোতারা বন্দেমাতরম গানকে সম্মান জানিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে ফের সমবেতভাবে গানের সুরের গান। উদ্যোক্তাদের সূত্রে জানা গেছে পূর্ব ভারতের সংস্কৃতির অন্যতম পীঠস্থান উত্তরবঙ্গের লোকগান, লোকনৃত্য তথা লোকসংস্কৃতিকে তুলে ধরা হলো এই অনুষ্ঠান আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য।