More
    Homeখবরথ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসার জন্য জমি বেচে ৮ লক্ষ টাকা জমা রেখে...

    থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসার জন্য জমি বেচে ৮ লক্ষ টাকা জমা রেখে ছিলেন সমবায়ে। সমবায়ের গাফিলতির জন্য টাকা না পেয়ে প্রশাসনের দুয়ারে দুয়ারে চন্দ্রকোনার মিনা পাল।

    Today Kolkata:- নিজের জমি বিক্রি করে ৮লক্ষ টাকা সমবায়ে গচ্ছিত রেখেছিল মিনা পাল। সমবায়ের গাফিলতির জন্য টাকা না পেয়ে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছেলেকে নিয়ে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও মিলেনি সুরাহা, টাকা না পেয়ে চরম সমস্যায় মধ্যে চন্দ্রকোনার মিনা পাল ও তার পরিবারের সদস্যরা। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা ১ নম্বর ধুলিয়াডাঙ্গা গ্রামের। শ্রীনগর ঠাকুর হাটি সমবায় সমিতিতে এক মাত্র ছলে তুহিন পালের চিকিৎসার জন্য জমি বেচে ৮ লক্ষ টাকা জমা রেখেছিলেন সমবায় সমিতিতে বেশ কয়েক বছর আগে। কারণ তারা ভেবেছিল ছেলের চিকিৎসার জন্য সমবায় সমিতি থেকে সময় মতো টাকা তুলতে পারবে।

    সেই মতো টাকা রাখলেও বর্তমানে সমবায়সমিতি থেকে ২ বছর ধরে কোন টাকা তুলতে না পারায় থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসা করাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পরিবারের সদস্যদের। তাদের দাবি দ্রুত সমবায় কর্তৃপক্ষ তাদের টাকা ফেরত দিক। এমনি দাবী নিয়ে বার বার সমবায় দপ্তর থেকে জেলা প্রশাসন ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকদের দ্বারস্থ হয়ছিল মিনা পাল ও তার পরিবারের লোকজন , কিন্ত মেলেনি সুরাহা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে কয়েক বছর আগে সমবায় সমিতির বোর্ড মেম্বার রা সমবায় দপ্তরের টাকা ঋণ দিয়েছিল বেশ কিছু ব্যবসায়ী ও কোল্ডস্টোরেজে মালিকদের প্রায় কয়েক কোটি টাকা সেই কয়েক কোটি টাকা কোটিপতি ব্যবসায়ী ও কোটিপতি ব্যক্তিরা সমবায় সমিতিতে টাকা পরিশোধ না করার জন্য সবাই সমিতির লাটে ওঠার উপক্রম। আর এর ফলেই মীনা পাল ও তার মতো একাধিক মানুষ পড়েছেন সমস্যায় তাদের গচ্ছিত টাকা না পেয়ে।

    থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসার জন্য জমি বেচে ৮ লক্ষ টাকা জমা রেখে ছিলেন সমবায়ে। সমবায়ের গাফিলতির জন্য টাকা না পেয়ে প্রশাসনের দুয়ারে দুয়ারে চন্দ্রকোনার মিনা পাল।

    মধ্যরাতে নিত্যদিনের সাফাইয়ের কাজ শেষ করে বেরিয়ে আসার সময়ে চক্ষু চড়কগাছ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের এক সেবায়েতের।

    এক বছরের মধ্যে হাওড়া ময়দান থেকে শুরু হতে চলেছে মেট্রো রেল পরিষেবা।

    এই নিয়ে বেশ কয়েক বার সমাবায় সমিতি ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় প্রতারিত গ্রাহকরা। যদিও এ বিষয়ে ব্লক সমবায় কৃষি আধিকারিক অর্পিতা চক্রবর্তী বলেন জেলাশাসক থেকে শুরু করে সকলকে বিষয়টি জানানো হয়েছে আমরা দেখছি দ্রুততার সাথে কিছু একটা ব্যবস্থা করা হবে।

     

     

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments