More
    Homeখবরসিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার আপ সরকারের উপ মুখ্যমন্ত্রী!

    সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার আপ সরকারের উপ মুখ্যমন্ত্রী!

    সত্যেন্দ্র জৈনের পরে গ্রেফতার দিল্লির আপ সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া। তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে আফগারি নীতি এবং এর সঙ্গে যুক্ত মদ কেলেঙ্কারির অভিযোগে। মণীশ সিসোদিয়ার গ্রেফতারের পরে ফেল আলোয় চলে এসেছে দিল্লির আফগারি নীতি এবং মদ কেলেঙ্কারির বিষয়টি। মামলায় কীভাবে সামনে মণীশ সিসোদিয়া মামলায় কীভাবে সামনে মণীশ সিসোদিয়া দিল্লির আফগাড়ি নীতি ২০২১-এ চালু করা হলেও পরে বিতর্কের কারণে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

     

    তবে আফগারি মন্ত্রী থাকার কারণেই মণীশ সিসোদিয়া এই মামলায় একেবারের সামনে চলে আসেন। তবে আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, মদ কেলেঙ্কারি বলে কিছু নেই। দেশের মধ্যে তাদের নীতিই সব থেকে স্বচ্ছ্ব বলেও দাবি করেছেন কেজরিওয়াল। কেন্দ্রের লক্ষ্য আফগারি নীতির পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় সরকার। এর লক্ষ্য ছিল কালোবাজারি বন্ধ করা এবং রাজস্ব বৃদ্ধি করা। এই নীতি চালুর পরে বেশিভাগ রাজ্য আগেকার নিয়ম থেকে সরে যায়।

     

    সেখানে শুধুমাত্র বেসরকারি দোকানগুলিকে অনুমতি দেওয়া হয়। এই নীতিতে মদের হোম ডেলিভারির কথা যেমন বলা হয়েছে, ঠিক তেমনই দোকানগুলিকে ভোর তিনটে পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি দিয়েছে। এই নীতিতে লাইসেন্সধারীদের সীমাহীন ছাড়ের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই নীতি চালুর পরেই আয় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে, যা প্রায় ৮৯০০ কোটি টাকার মতো। সমস্যা নিয়ে দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট সমস্যা নিয়ে দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট তবে নীতিতে যে সংস্কার করা হয়েছিল তা নজরে আসে দিল্লি পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ দমন শাখার। দিল্লি পুলিশের তরফে বিজেপির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং পরে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দিল্লির নতুন লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে জানানো হয়।

     

    নিয়ম ভঙ্গ করা এবং মদ বিক্রির লাইসেন্সধারীদের বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন দিল্লির উপ রাজ্যপাল ভিকে স্যাক্সেনা। সিবিআই-এর অভিযান সিবিআই-এর অভিযান এরপরেই অবশ্য মণীশ সিসোদিয়া জানান দিল্লির সরকার, তাদের আফগারি নীতি বাতিল করছে। তিনি অভিযোগ করেন, বিজেপি ভয় দেখাতে তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে ব্যবহার করছে। পরে সিবিআই বিষয়টি নিয়ে মণীশ সিসোদিয়া বাড়ি অফিস-সহ ৩১ টি জায়গায় অভিযান চালায়। সেই সময় মণীশ সিসোদিয়া দাবি করেছিলেন, এই তল্লাশিতে অপরাধমূলক কিছুই পাওয়া যায়নি।

     

    অন্যদিকে, রবিবার মণীশ সিসোদিয়াকে গ্রেফতার করা পর্যন্ত সিসোদিয়ার নাম কোনও অভিযোগপত্রে ছিল না। অন্যদিকে ইডির তরফেও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরুর পরে জানানো হয় সাউথ গ্রুপ নামে একটি গ্রুপ এই নীতির সুবিধা নিয়ে গোয়ার নির্বাচনে আপকে ১০০ কোটি টাকা দিয়েছে। ইডির তরফে তদন্তের পরিধি আরও বাড়ানো হয় এবং তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের কন্যা কে কবিতাকে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তাঁর প্রাক্তন হিসেবরক্ষককে গ্রেফতার করা হয়। ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই নীতির জেরে সরকারের কোষাগারে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২৮০০ কোটি টাকা।

     

    যদিও আপের তরফে সব অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের পাল্টা দাবি, বিজেপির এই অভিযোগ সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। তবে তারা তদন্তে সহযোগিতা করবে বলেও জানায়। সত্যেন্দ্র জৈনের পরে গ্রেফতার দিল্লির আপ সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া। তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে আফগারি নীতি এবং এর সঙ্গে যুক্ত মদ কেলেঙ্কারির অভিযোগে। মণীশ সিসোদিয়ার গ্রেফতারের পরে ফেল আলোয় চলে এসেছে দিল্লির আফগারি নীতি এবং মদ কেলেঙ্কারির বিষয়টি।

     

    মামলায় কীভাবে সামনে মণীশ সিসোদিয়া মামলায় কীভাবে সামনে মণীশ সিসোদিয়া দিল্লির আফগাড়ি নীতি ২০২১-এ চালু করা হলেও পরে বিতর্কের কারণে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তবে আফগারি মন্ত্রী থাকার কারণেই মণীশ সিসোদিয়া এই মামলায় একেবারের সামনে চলে আসেন। তবে আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, মদ কেলেঙ্কারি বলে কিছু নেই। দেশের মধ্যে তাদের নীতিই সব থেকে স্বচ্ছ্ব বলেও দাবি করেছেন কেজরিওয়াল। কেন্দ্রের লক্ষ্য আফগারি নীতির পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় সরকার। এর লক্ষ্য ছিল কালোবাজারি বন্ধ করা এবং রাজস্ব বৃদ্ধি করা।

    আরও পড়ুন – Pakistan আর্থিক সঙ্কটের মুখে পাকিস্তানের ত্রাতা কি ভারত ? প্রতিবেশী দেশের দিকে সাহায্যের হাত নরেন্দ্র মোদীর ?

    এই নীতি চালুর পরে বেশিভাগ রাজ্য আগেকার নিয়ম থেকে সরে যায়। সেখানে শুধুমাত্র বেসরকারি দোকানগুলিকে অনুমতি দেওয়া হয়। এই নীতিতে মদের হোম ডেলিভারির কথা যেমন বলা হয়েছে, ঠিক তেমনই দোকানগুলিকে ভোর তিনটে পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি দিয়েছে। এই নীতিতে লাইসেন্সধারীদের সীমাহীন ছাড়ের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই নীতি চালুর পরেই আয় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে, যা প্রায় ৮৯০০ কোটি টাকার মতো।

     

    সমস্যা নিয়ে দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট সমস্যা নিয়ে দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট তবে নীতিতে যে সংস্কার করা হয়েছিল তা নজরে আসে দিল্লি পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ দমন শাখার। দিল্লি পুলিশের তরফে বিজেপির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং পরে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দিল্লির নতুন লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে জানানো হয়। নিয়ম ভঙ্গ করা এবং মদ বিক্রির লাইসেন্সধারীদের বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন দিল্লির উপ রাজ্যপাল ভিকে স্যাক্সেনা।

     

    সিবিআই-এর অভিযান সিবিআই-এর অভিযান এরপরেই অবশ্য মণীশ সিসোদিয়া জানান দিল্লির সরকার, তাদের আফগারি নীতি বাতিল করছে। তিনি অভিযোগ করেন, বিজেপি ভয় দেখাতে তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে ব্যবহার করছে। পরে সিবিআই বিষয়টি নিয়ে মণীশ সিসোদিয়া বাড়ি অফিস-সহ ৩১ টি জায়গায় অভিযান চালায়। সেই সময় মণীশ সিসোদিয়া দাবি করেছিলেন, এই তল্লাশিতে অপরাধমূলক কিছুই পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে, রবিবার মণীশ সিসোদিয়াকে গ্রেফতার করা পর্যন্ত সিসোদিয়ার নাম কোনও অভিযোগপত্রে ছিল না।

     

    অন্যদিকে ইডির তরফেও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরুর পরে জানানো হয় সাউথ গ্রুপ নামে একটি গ্রুপ এই নীতির সুবিধা নিয়ে গোয়ার নির্বাচনে আপকে ১০০ কোটি টাকা দিয়েছে। ইডির তরফে তদন্তের পরিধি আরও বাড়ানো হয় এবং তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের কন্যা কে কবিতাকে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তাঁর প্রাক্তন হিসেবরক্ষককে গ্রেফতার করা হয়। ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই নীতির জেরে সরকারের কোষাগারে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২৮০০ কোটি টাকা। যদিও আপের তরফে সব অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের পাল্টা দাবি, বিজেপির এই অভিযোগ সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। তবে তারা তদন্তে সহযোগিতা করবে বলেও জানায়।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments