More
    HomeখবরBirbhum Zila Police তালিকা তৈরি, এবার গরুপাচারে 'জড়িত' পুলিশকর্মীদের ডাক পড়তে পারে।

    Birbhum Zila Police তালিকা তৈরি, এবার গরুপাচারে ‘জড়িত’ পুলিশকর্মীদের ডাক পড়তে পারে।

    Today kolkata:- Birbhum Zila Police গরুপাচার মামলায় বীরভূমে প্রথমে গ্রেফতার করা হয়েছিল অনুব্রত মণ্ডলের প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে। সায়গলের বিপুল সম্পত্তির উৎস খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে আসে একাধিক নাম। অর্থাৎ গরুপাচার মামলার সিবিআই তদন্ত এখন আর অনুব্রততেই আটকে নেই। এবার এই মামলায় সিবিআই নজরে বীরভূমের একাধিক পুলিশ কর্মী। যাদের নিয়ে এবার অনুব্রত মণ্ডলকে জেরা করতে চাইছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। ভিন রাজ্য থেকে লরি ভর্তি গরু বীরভূম হয়ে এ রাজ্যে ঢুকেছে। বিএসএফ ও শুল্ক দফতরে একাধিক কর্তা ও কর্মীর সহযোগিতা রয়েছে এই পাচার কাণ্ডে। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে চলে গিয়েছে। সিবিআই তদন্তে যেমন এই তথ্য উঠে এসেছে, তেমন প্রমাণ মিলেছে বীরভূমের একাধিক পুলিশকর্মীর যোগ। এমনটাই দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। এদিকে, ইতিমধ্যেই এই গরুপাচার মামলায় এনামূল হককে সাহায্য করার অপরাধে গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী তথা রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল সায়গল হোসেন।

    সায়গলকে জেরা করেও এই মামলায় আরও বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। তাতে জানা গিয়েছে, বীরভূমে গরু বোঝাই লরি ঢোকা থেকে বেরিয়ে যাওয়া পর্যন্ত পুরো কর্মকাণ্ডে সাহায্য করত পুলিশের একাংশ। এমনকী, পশু হাটগুলিতেও পুলিশ মদতে এনামূল ও তাঁর অন্য সহযোগী আব্দুল লতিফরা যে ভাবে কাজ চালাতেন সেই সকল তথ্যকে হাতিয়ার করতে চলেছে সিবিআই। এমনকী লাভের টাকা থেকে একটা অংশ যেত পুলিশের কাছেও। কিন্তু ঠিক কার নির্দেশে পাচারকারীদের সাহায্য করত পুলিশ? তাহলে কি এর নেপথ্যে রয়েছেন অনুব্রত? সেই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে সিবিআই। ইতিমধ্যে বীরভূম জেলার পুলিশ কর্মীর (Birbhum Zila Police) একটি তালিকা তৈরি করেছে সিবিআই, তদন্তের স্বার্থে তাদের তলব করা হতে পারে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর।সূত্রের খবর,  মাস কয়েক আগে বীরভূমের এক পুলিশকর্মীকে এই গরু পাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল।

    Birbhum Zila Police তালিকা তৈরি, এবার গরুপাচারে ‘জড়িত’ পুলিশকর্মীদের ডাক পড়তে পারে।

    MORE NEWS – কোথায় কাকে কত টাকা কীভাবে পাঠাতেন?’ অনুব্রতর ব্যবহারে অবাক সিবিআই।

    গরু পাচার মামলায় রীতিমতো ফিল্মি কায়দায় গ্রেফতার করা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডকে। বাড়ি থেকে তুলে এনে তাঁকে গ্রেফতার করার পর আপাতত ২০ আগস্ট পর্যন্ত বীরভূমের তৃণমূল সভাপতির ঠিকানা সিবিআই হেফাজত। আর সেখানেই একের পর এক সিবিআইয়ের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে অনুব্রতকে। ইতিমধ্যেই তৃণমূল নেতার সম্পত্তির হিসেব খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments