Today Kolkata:- অকৃতজ্ঞ, সুবিধাবাদী, বিশ্বাসঘাতক, বেইমান-সহ একগুচ্ছ বিশেষণে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে (Mithun Chakraborty) পাল্টা আক্রমণ শানাল তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির প্রাক পুজো সম্মেলনে হাজির হয়ে শনিবার রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেন মিঠুন। এদিন হেস্টিংসে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার-সহ অন্যান্যরা। বৈঠক থেকেই তৃণমূলকে এক হাত নেন মিঠুন চক্রবর্তী। তবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়ানোয় জোড়াফুল শিবির তাঁকে পাল্টা তীব্র বাক্যবাণে বিদ্ধ করে। মিঠুন চক্রবর্তী সাংবাদিক সম্মেলন শেষে তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে তারকা মিঠুনকে অকৃতজ্ঞ, সুবিধাবাদী, বিশ্বাসঘাতক, বেইমান এমনকী ‘ভ্যারেন্ডা মিঠুন’ বলেও আক্রমণ শানিয়েছে রাজ্যের শাসকদল।
এখানেই শেষ নয়, ওই প্রতিবেদনে এও লেখা হয়েছে, ‘হারিয়ে যাওয়া অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার বাসনায় এবার ফিল্মি দুনিয়ায় জমি হারানো বেইমান মিঠুন চক্রবর্তীকে বাংলায় দলের মুখ করতে চাইছে বিজেপি। একইসঙ্গে নাম না করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও তীব্র কটাক্ষ করে তৃণমূল। প্রতিবেদনে রীতিমতো এক হাত নিয়ে এও লেখা হয়েছে, ‘মুখে যতই রাজা-উজির মারুন না কেন, দিল্লির গেরুয়া নেতারা বুঝে গিয়েছেন রাজ্য বিজেপির ট্রেনি সভাপতি আর লোডশেডিং অধিকারীর আসল দৌড়। তাই ভরসা এখন প্রবাদেই— যেখানে বৃক্ষ নেই সেখানে ভ্যারেন্ডাই বৃক্ষ।’
Mithun Chakraborty মিঠুনকে বেইমান বলে আক্রমণ রাজ্যের শাসকদলের।
DurgaPuja & Kesto Mondal পুজোয় কেষ্ট খাবে কব্জি ডুবিয়ে, এলাহি আয়োজন জেলের হেঁসেলে।
MORE NEWS – অবশেষে রেল অবরোধ তুলে নিলেন কুড়মি সমাজের আন্দোলনকারীরা।
অবশেষে ১০০ ঘণ্টা পর রেল অবরোধ প্রত্যাহার করলেন কুড়মি (Kurhmi samaj) সম্প্রদায়ের মানুষজন। শনিবার পঞ্চমদিনে পড়েছিল তাঁদের আন্দোলন। প্রশাসনিক বৈঠকের পর অবশেষে রেল ও জাতীয় সড়ক থেকে অবরোধ তুলে নিল কুড়মি সমাজের বিভিন্ন আন্দোলনকারী সংগঠন। জানা গিয়েছে, এদিন সকাল ১১টা নাগাদ তিন জেলার জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেন আদিবাসী কুড়মি সমজের মুখ্য উপদেষ্টা অজিত মাহাতো। প্রায় এক ঘন্টা ধরে চলে বৈঠক। বৈঠক শেষে অজিত মাহাতো জানান, প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক সন্তোষজনক হয়েছে। তাই আপাতত আন্দোলন প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তবে দাবি পূরণ না হলে আগামীতে ফের আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। CONTINUE READING