Today Kolkata:- মঙ্গলকোট বোমা বিস্ফোরণের (Mangalcot bom blust) মামলায় স্বস্তি পেলেন অনুব্রত মণ্ডল। বেকসুর খালাস পেলেন অনুব্রত। শুক্রবার বিধাননগর এমপি এমএলএ আদালত মঙ্গলকোট বোমা বিস্ফোরণ মামলায় বীরভূমের কেষ্টকে বেকসুর খালাস দেয়। একই সঙ্গে নাম থাকা ১৪ জনও এই মামলাতে বেকসুর খালাস ঘোষণা করেছে আদালত। তথ্যপ্রমাণের অভাবে তাঁদের খালাস দেওয়া হয়েছে বলে খবর। প্রায় ১২ বছরের পুরনো এই মামলায় বেকসুর খালাস পেয়ে ‘সত্যের জয় হল’ বলে মন্তব্য করেন অনুব্রত মণ্ডল। কয়েকদিন আগেই এই মামলাতে বিচারকের সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছিলেন বীরভূমের বেতাজ বাদশা। উল্লেখ্য সিপিএম ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে ২০১০ সালে পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোট থানা এলাকার মল্লিকপুরে একটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় জখম হয়েছিলেন বেশ কয়েক জন।
বোমা বিস্ফোরণে কেবুলাল নামে এক সিপিএম কর্মীর হাত উড়ে যায়। তিনি দলীয় কার্যালয় থেকে বাড়ি ফিরছিলেন রাজনৈতিক হিংসার বশবর্তী হয়ে ওই হামলা চালানো হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল অনুব্রত মণ্ডল এবং কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ-সহ মোট ১৫ জনের। এঁদের নামে মঙ্গলকোট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিল সিপিআইএম। ১ সেপ্টেম্বর আদালতে হাজিরা দেন অনুব্রত সহ ১৫ জন অভিযুক্ত। তথ্য প্রমাণ যাচাইয়ের জন্য শুক্রবার ফের আদালতে হাজিরা দিতে বলা হয় বীরভূমের কেষ্টকে। কিন্ত তথ্য প্রমাণের অভাবে আদালত তাঁকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করে।
Mangalcot bom blust মঙ্গলকোট বোমা বিস্ফোরণ মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন অনুব্রত।
Asia cup 2022 রাজার মতো ফিরলেন বিরাট, আফগানদের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি হাকালেন কিং কোহলি।
Skin burn ভাদ্রের চড়া রোদে সানবার্নের সমস্যা? পুজোয় নিখুঁত ত্বক পেতে রইল ঘরোয়া উপায়।
MORE NEWS – এনামুল হকের ভাগ্নে হুমায়ুনের চালকলে হানা সিআইডির।
এবার গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে রাজ্যের সিআইডি (CID)। শুক্রবার মুর্শিদাবাদ ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক লাগোয়া একটি চালকলে হানা দিল সিআইডির একটি দল। সূত্রের খবর, তালাই মোড় সংলগ্ন ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক লাগোয়া ওই চালকলটি গরু পাচার মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত এনামুল হকের ভাগ্নে হুমায়ুন ওরফে পিন্টুর। জেএইচএম রাইসমিল নামে ওই চালকলে তল্লাশি অভিযানের নেতৃত্বে রয়েছেন সিআইডির ডিএসপি। ওই দলের সঙ্গে রয়েছে রঘুনাথগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনীও। CONTINUE READING