More
    HomeখবরSahid dibas ২১ জুলাই এর শহীদ সভাকে সফল করতে তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক...

    Sahid dibas ২১ জুলাই এর শহীদ সভাকে সফল করতে তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক কমিটির তৈরী ব্যানার ও ফেস্টুন আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়।

    Today Kolkata:- মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর হলে এদিনের সভায় ২১ জুলাই এর শহীদ সভাকে (Sahid dibas) সফল করতে তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক কমিটির তৈরী ব্যানার ও ফেস্টুন আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়। এখানে মানস বাবু জানান, ২১ জুলাই কর্মসূচি নয়। আন্দোলন, আবেগ, রক্তস্রোতের বিরুদ্ধে মানুষের প্রতিবাদ। যার নেতৃত্ব দিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। সচিত্র পরিচয় পত্র ছাড়া ভোট নয় এই গন আন্দোলন পরে সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। কেন্দ্র সরকারের কঠোর সমালোচনা করে তাঁকে বলতে শোনা যায়, কি আক্রমন হচ্ছে অভিষেক ব্যানার্জির ওপর, তাঁর স্ত্রী দুই সন্তানের জননীর ওপর। কেন্দ্র সরকার কিভাবে একের পর এক প্রতিহিংসাপরায়ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে সকলে দেখছেন।

    তথ্য তুলে ধরে জানান, কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের বকেয়া ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে গত ৬ মাসে একশ দিনের কাজের প্রকল্পে বকেয়া ৭৬০০ কোটি টাকা। এরপরও মুখ্যমন্ত্রী বাংলার উন্নয়নে অবিচল। সমস্ত দপ্তরের মন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন তাঁদের দপ্তরের সব ম্যানুয়াল কাজ একশ দিনের শ্রমিকদের দিয়ে করানোর। এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতো, বিধায়ক ও দলের চেয়ারম্যান অজিত মাইতি, বিধায়ক দীনেন রায়, বিক্রম প্রধান, পরেশ মুর্মু, সূর্য অট্ট, তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক আশীষ চক্রবর্তী, দলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক সভাপতি সুজয় হাজরা প্রমুখ।

    Sahid dibas ২১ জুলাই এর শহীদ সভাকে সফল করতে তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক কমিটির তৈরী ব্যানার ও ফেস্টুন আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়।

    Nadia Shantipur পুরসভার উদাসীনতায় পৌরসভার জল পরিষেবার গাড়ি এবং শ্মশানে যাওয়ার প্রধান রাস্তা আটকে বিক্ষোভ এলাকাবাসীর।

    MORE NEWS – উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের শিল্পীরা এখন চুড়ান্ত ব্যস্ত নৌকা তৈরিতে।

    North 24 Paraganas নদীর পাড়ে বাস, দুঃখ বারোমাস। এই কথা কার না অজানা। নদী পাড়ের বাসিন্দাদের মুখে মুখে ফেরে একথা। বিশেষত, বর্ষা মানেই তো ভয়। ফুলেফেঁপে ওঠে নদী। কখন যে বাঁধ ভাঙে কে বলতে পারে। তারপর মাঠ-ঘাট-পুকুর ভাসিয়ে গ্রামের ভেতরে ঢোকে জল। বাড়ি ভাঙে, পুকুরের মাছ থেকে গবাদি পশু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। গ্রামর পর গ্রাম, লক্ষ লক্ষ মনুষকে জলবন্দি থাকতে হয়। তখন যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নৌকা। তাই বন্যা এলাকার মানুষজন- সকলেই নৌকা বাইতে জানেন। তা ছেলে হোক বা বুড়ো। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments