More
    Homeঅনান্যSSC Scam vs ED এসএসসি দুর্নীতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা, অনুমান...

    SSC Scam vs ED এসএসসি দুর্নীতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা, অনুমান ইডির।

    Today kolkata:- এসএসসি দুর্নীতি কাণ্ডের (SSC Scam vs ED) শিকড় ক্রমশ আরও গভীরে যাচ্ছে! ঠিক যেন সিনে জগতের মতো একের পর এক খাজানার দরজা খুলছে। অন্তত তেমনটাই দাবি ইডি-র। তাদের অভিযোগ, এই দুর্নীতি কাণ্ডে বিপুল পরিমাণ টাকার লেনদেন হয়ে থাকতে পারে। এই টাকার একটা অংশ যে হাওয়ালার মাধ্যমে পাচার হয়েছে বিদেশে সে তথ্য আগেই সামনে এসেছে। পার্থ’র হাত ধরে যে সব আর্থিক দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে, তার প্রায় ৯০ শতাংশ অর্থই হাওয়ালার মাধ্যমে বিদেশে পাচার হয়ে গিয়েছে। এবার ইডির আধিকারিকদের দাবি, সেই টাকার একটা বড় অংশই নাকি খাটছে থাইল্যান্ডের বাজারে। সেখানকার বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানি এবং পর্যটন সংস্থায় ওই টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। পুরো বিষয়টি তদারকি করেছেন বাংলায় শাসক দলের এক হেভিওয়েট নেতার ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ী।

    SSC recruitment notification অবশেষে ১১ হাজার পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি এসএসসি’র।

    SSC Scam vs ED এসএসসি দুর্নীতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা, অনুমান ইডির।

    জানা গিয়েছে, খিদিরপুরের বাসিন্দা ওই ব্যবসায়ীর মাধ্যমে এসএসসি দুর্নীতির বিপুল পরিমাণ টাকা পৌঁছে গিয়েছে থাইল্যান্ডে। বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই টাকা উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনার রয়েছে ইডি। ইডির অনুমান, এসএসসি দুর্নীতির পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকারও বেশি। তাঁদের ধারনা ছিল এই দুর্নীতির অঙ্ক ১০০ কোটি টাকার আশেপাশেই থাকবে। আদালতে পেশ করা চার্জশিটেও তাঁরা এমনটাই জানিয়েছিলেন। কিন্তু তদন্তের গতিপ্রকৃতি যতই এগিয়েছে ততই পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির হদিস মিলছে। বিভিন্ন সূত্র থেকে নানা তথ্য পেয়ে ইডির আধিকারিকদের বুঝতে পেরেছেন বাংলার বুকে ঘটে যাওয়া এই দুর্নীতির পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকারও বেশি। ইডি আধিকারিকেরা তদন্তে নেমে জানতে পেরেছেন, খিদিরপুরের ওই ব্যবসায়ীর বিদেশেও ব্যবসা আছে। তিনি প্রতি মাসেই ২-৩ বার করে বিদেশে যান।

    SSC Scam vs ED এসএসসি দুর্নীতির পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা, অনুমান ইডির।

    Nabanna & Pourasova পুরসভা ও পুরনিগমগুলির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ, কড়া পদক্ষেপ নবান্নের।

    Dangue ডেঙ্গি সংক্রমণে শীর্ষে রাজ্যের ‘পাঁচ’ জেলা! শনিবার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক।

    পার্থ ও অর্পিতার সঙ্গে তাঁর নিত্যদিনের কথোপকথনের প্রমাণ হাতে পেয়েছেন ইডি আধিকারিকেরা। এমনকি অর্পিতার হরিদেবপুর ও বেলঘড়িয়ার ফ্ল্যাটেও তাঁর যাতায়াত ছিল। জেরায় অর্পিতা নিজেই এইসব তথ্য দিয়েছেন ইডি আধিকারিকদের। আর সবটাই ঘটেছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অঙ্গুলিহেলনে। অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে পার্থ ব্যবহার করেছেন সম্পদ নিরাপদে লুকিয়ে রাখার ক্ষেত্র হিসাবে। যদিও শেষমেশ তা লুকিয়ে রাখতে পারলেন না।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments